1. admin@banglarchetona.com : admin :
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ১০:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ফুলবাড়ীতে উপকারভোগীদের মাঝে (ভি ডব্লিউ বি) এর চাল বিতরণ। ফুলবাড়িতে বাংলাদেশ কেমিস্টস্ ড্রাগিস্টস সমিতির৪ দফা দাবি নিয়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত । দিঘলিয়ায় ধর্ষন মামলার আসামী আটক। দিঘলিয়ায় কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ( টিটিসি) দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক সেমিনার। কাবিং করব, শান্তির বার্তা আনব” ডুমুরিয়া উপজেলা কাব ক্যাম্পুরী-২০২৫ উপলক্ষে আলোচনা সভা ৫ লাখ জাল টাকাসহ খুলনার লবণচরা থানা এলাকা হতে ১জন আটক  ডুমুরিয়ায় তারুণ্যের জ্ঞানযুদ্ধ শুভ উদ্বোধন মৎস্য চাষী হাবিবুরের আর্তনাদ, ভেসে গেল প্রায় ৩৫লক্ষ টাকার মাছসহ ২৫ একর জমির ধান। খুলনার কৃষি অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মোঃ রফিকুল ইসলাম বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাসারিতার অভিযোগ নড়াইল জেলা বিএনপি সভাপতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে ও কালিয়া উপজেলা ছাত্রদলের অফিস ভাঙচুরের প্রতিবাদে  সংবাদ সম্মেলন

সরকারি হাসপাতালে স্যালাইন নাই, বেডে রোগী, বাইরে থেকে কিনে আনতে হচ্ছে স্যালাইন পরীজনদের।

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫
  • ৪৩ বার পঠিত

রিপোর্টার , সমরেশ রায় ও শম্পা দাস, পশ্চিমবঙ্গ

আজ ২০শে মার্চ বৃহস্পতিবার, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশিয়াড়ী ব্লকে রোগীর পরিবারের লোক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি, সরকারি হাসপাতালে স্যালাইন নাই। রোগী বেডে শুয়ে থাকলেও, বাইরে থেকে স্যালাইন কিনে আনতে হচ্ছে পরীজনদের। এই যন্ত্রণার শুরহা কবে হবে প্রশ্ন এখন একটাই।প্রায় এক মাসের বেশি সময় ধরে রাজ্যজুড়ে সরকারি হাসপাতাল গুলোতে মিলছে না এন এস স্যালাইনের মতো স্যালাইনের সঠিক পরিষেবা, শহর অঞ্চলে প্রভাব না পড়লেও অসহায় অবস্থায় ভুগছে গ্রাম বাংলার মানুষজন,মূলত মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্যালাইন কান্ডের পরে , সমস্ত সরকারি হাসপাতালে ওয়েস্ট বেঙ্গল ফার্মাসিস্ট কোম্পানির স্যালাইন বন্ধের নির্দেশিকা দিয়েছে রাজ্য সরকার। তবে সরকারি হাসপাতাল ও গ্রামীণ হাসপাতাল গুলোতে এই মুহূর্তে মজুত নেই এন এস স্যালাইন। ফলে হাসপাতালে রোগী ভর্তি করে ভোগান্তিতে পড়ছে রোগীর পরিজনরা স্যালাইন না মেলায়।তেমনি আরেক ছবি উঠে এলো পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার প্রায় ষাট শতাংশ আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকা কেশিয়াড়ী ব্লকের গ্রামীণ হাসপাতালে, কেশিয়াড়ী গ্রামীণ হাসপাতালে প্রায় এক মাসেরও বেশি সময় ধরে এন এস স্যালাইনের পরিষেবা সরকারি হাসপাতাল দিতে পারেনি। রোগী ভর্তি হলেই বাইরের কোন মেডিকেল থেকে এই স্যালাইন কিনে আনতে হয়। রুগীর পরিবারের লোকেদের কিনে আনার জন্য ডাক্তার বাবুরা নির্দেশিকাও দিয়েছেন। তবে স্যালাইন বাইরে থেকে কিনে আনার প্রভাব শহর অঞ্চলে খুব একটা না পড়লেও গ্রাম বাংলার মানুষের কাছে এর প্রভাব পড়ছে।কেশিয়াড়ী ব্লকের ৬০ শতাংশ আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকা , এই এলাকার মানুষ বেশিরভাগটাই নির্ভর করে থাকেন সরকারি কেশিয়াড়ী গ্রামীণ হাসপাতালে উপর, যেখানে ফ্রিতে পরিসেবা পাবেন বলে মানুষ ছুটে যান সরকারি হাসপাতালে।

কিন্তু যখন হাসপাতালে গিয়ে রোগীর পরিবারকে ছটা সাতটা আটটা করে বাইরে থেকে স্যালাইন কিনে চিকিৎসা করাতে হয় , তখনই ভোগান্তিতে পরিবারের লোকেরা, হাসপাতালের বি এম ও এইচ অর্পণ নায়েক জানান, সরকারের তরফ থেকে এখনো স্যালাইন হাসপাতালে পাঠানো হয়নি , তাই রোগীর পরিবারদের বাইরের থেকে নিয়ে আসতে বলা হয়। তবে প্রশ্ন একটাই, অর্থের অভাবে যেখানে সাধারণ মানুষ সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা পরিষেবাটা বিনামূল্যে পাবেন বলে তারা ভরসা করেন, সরকারের গ্রামীণ হাসপাতাল গুলোতে ,সেখানেই যখন তাদের কয়েকশ, কয়েক হাজার টাকা খরচ করে বাইরে থেকে স্যালাইন কিনে আনতে হয়, তখন তাদের সরকারের হাসপাতালে এসে ভুগতে হয়। তবে কবে এর সুরাহা মিলবে, এখন প্রশ্ন সেটাই তুলছে সাধারণ মানুষ, রোগীর পরিবারের লোকেরা দুশ্চিন্তায় দিন গুনছেন।।

 

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park