1. admin@banglarchetona.com : admin :
শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:০২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আলোকিত তরুণ উৎসব-২০২৫, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, জ্ঞান উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপলক্ষে প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত দিঘলিয়ায় বিশিষ্ট আইনজ্ঞ ও প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের চাচা কে এম জিন্নাত আলীর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া । দিঘলিয়ার লাখোহাটিতে হার্টের রোগীকে বিদ্যুৎ বিভাগের শ্রমিকের মারধর। মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে বাংলাদেশ নৌবাহিনী নাবিক ভর্তির প্রতারকচক্রের ২ সদস্যকে আটক করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী খুলনায় আন্তঃস্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ ডুমুরিয়ায় অধিকাংশ হোটেল-রেস্তোরায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ খুলনায় মরহুম মাও: আতাউর রহমানের আত্মার মাগফিরাত কামনায় আলোচনা ও দোয়া মাহফিল ইউএনও বিরুদ্ধে চাচা’কে বাবা বানিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরির নেওয়ার অভিযোগ দিঘলিয়া উপজেলা জাকের পার্টির আয়োজনে জনসভা ও র‍্যালী অনুষ্ঠিত

খুলনা ওজোপাডিকোর গ্রাহক ভোগান্তি, বিদ্যুৎ বিল ২থেকে ৩ গুন

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫
  • ৪৮ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধি,বাংলার চেতনা নিউজ।

খুলনা ওজোপাডিকোর গ্রাহকরা বিভিন্ন ধরনের ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। যার মধ্যে রয়েছে প্রি-পেইড মিটারের মাধ্যমে বিদ্যুৎ কিনতে সমস্যা, টাকা কেটে নিলেও টোকেন না পাওয়া, মিটার রিডিংয়ের সাথে বিলের অসঙ্গতি,রয়েছে মিটার বাণিজ্য, ঘুষ লেনদেন, এবং বিদ্যুৎ বিভ্রাটের সময় ট্রলি ট্রান্সফর্মার স্থাপনে বিলম্ব।এদিকে প্রি-পেইড গ্রাহকরা সাধারণত আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে টোকেন পেতে সমস্যার সম্মুখীন হন, কারণ অনেক সময় সার্ভার বন্ধ থাকে এবং ব্যাংকগুলোও এ বিষয়ে অনীহা প্রকাশ করে।গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১১ টার দিকে খুলনার দৌলতপুরে  বেস কেয়কজন ভুক্তভোগী গ্রাহক দৌলতপুর বিএল কলেজ রোডের ওয়েষ্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানিতে আসেন নানা অভিযোগ নিয়ে। বাস্তহারা কলোনির জুম্মন বলেন প্রতিমাসে বিদ্যুৎ বিল খামাখাই কমবেশি হচ্ছে! বিল প্রেনেন্ট করা সত্বেও উঠছেনা সর্ভারে।ফলে পরিশোধিত বিল পরের মাসে যোগ হয়ে তা ডাবল হচ্ছে। এতে করে আমরা ভোগান্তিতে পড়ছি।রসুল নামে একজন গ্রাহক বলেন গতমাসে বিদ্যুৎ বিল দিলাম ১৬১০ টাকা, এ মাসে আসছে ৩১৬০ টাকা,অথচ বিদ্যুৎ ব্যবহার যা ছিলো তাই আছে, প্রতি মাসেই এই সমস্যা হচ্ছে। অনলাইনে বিল দিয়ে আসলে বলে বিল দেওয়া হয়নি। এখানে এসে ১৬০ টাকা বাড়তি দিয়ে ঠিক করায়ে নিয়ে গেলাম। আর এক গ্রাহক বলেন প্রতিমাসে আমার বিদ্যুৎ বিল আসে ৪০০/৪৫০ কখনও ৫০০ টাকা। আমি প্রতি মাসেই তা পরিশোধ করি, আমার কোন বিল বকেয়া নেই, অথচ এ মাসে আমার বিদ্যুৎ বিল আসছে ১৪০০ টাকা। বাসায় আমি কেবল মাত্র একটি লাইট ও একটি ফ্যান চালাই। আর এখানে অভিযোগ দিতে আসলে এক রুম থেকে আর এক রুমে দৌড় করায়,কেউ সমাধান করে না।এ বিষয় ওজোপাডিকোর নির্বাহী প্রকৌশলী (বিক্রয় বিতরন বিভাগ-২) মো: ময়নুদ্দিন বলেন আমি মাত্র ১ মাসের মতো হয়েছে এখানে যোগদান করেছি। এই অফিসে ডিভিশন ২,৩ এবং ৫ এর কর্মকর্তারা বসেন যে কারনে গ্রাহক যখন তাদের সমস্যা নিয়ে অভিযোগ দিতে আসেন তখন তাকে ওই গ্রাহকের আওতাধীন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে রুম নম্বর বলা হয়। বিদ্যুৎ বিলের তারতম্য থাকলে অভিযোগ দিলে অবশ্যই তা খতিয়ে দেখা হবে বলে তিনি আশ্বস্ত করেন।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park