1. admin@banglarchetona.com : admin :
শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আলোকিত তরুণ উৎসব-২০২৫, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, জ্ঞান উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপলক্ষে প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত দিঘলিয়ায় বিশিষ্ট আইনজ্ঞ ও প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের চাচা কে এম জিন্নাত আলীর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া । দিঘলিয়ার লাখোহাটিতে হার্টের রোগীকে বিদ্যুৎ বিভাগের শ্রমিকের মারধর। মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে বাংলাদেশ নৌবাহিনী নাবিক ভর্তির প্রতারকচক্রের ২ সদস্যকে আটক করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী খুলনায় আন্তঃস্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ ডুমুরিয়ায় অধিকাংশ হোটেল-রেস্তোরায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ খুলনায় মরহুম মাও: আতাউর রহমানের আত্মার মাগফিরাত কামনায় আলোচনা ও দোয়া মাহফিল ইউএনও বিরুদ্ধে চাচা’কে বাবা বানিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরির নেওয়ার অভিযোগ দিঘলিয়া উপজেলা জাকের পার্টির আয়োজনে জনসভা ও র‍্যালী অনুষ্ঠিত

পুলিশের ওপর হামলায় কারাগারে ১৫ আসামি।

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০২৫
  • ৮৩ বার পঠিত

 

(নিজস্ব প্রতিনিধি মোঃ সোহেল রানা)বাংলার চেতনা নিউজ।

 

খুলনার তেরখাদা উপজেলার বারাসাত গ্রামে পুলিশের ওপর সংঘবদ্ধ হামলা ও আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার ১৫ জন অভিযুক্ত বুধবার (৯ জুলাই) আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন। শুনানি শেষে আদালতের বিজ্ঞ বিচারক তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গত ২৯ জুন দুপুরে তেরখাদা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মেহেদী হাসান সঙ্গীয় ফোর্সসহ একটি নিয়মিত সাধারণ ডায়েরির অনুসন্ধানে বারাসাত গ্রামে অভিযানে যান। অভিযানের সময় তালিকাভুক্ত আসামি মো. পলাশ শেখকে চায়ের দোকানের পেছন দিক থেকে আটক করা হয়। তবে গ্রেফতারের মুহূর্তেই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পলাশ শেখের চিৎকারে সাড়া দিয়ে আশপাশের এলাকা থেকে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রসহ প্রায় ৩০ জনের একটি সংঘবদ্ধ দল পুলিশের ওপর হামলা চালায় এবং পলাশকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। হামলায় এসআই রথীন্দ্রনাথ পোদ্দার, কনস্টেবল সোহেল রানা ও জয়ন্ত রায়সহ একাধিক পুলিশ সদস্য আহত হন। কনস্টেবল সোহেল রানার মাথায় রামদা দিয়ে কোপ মারার চেষ্টা করলে সেটি ডান বাহুতে লাগে, ফলে তিনি মারাত্মক জখম হন।
পরে স্থানীয়দের সহায়তায় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ওই দিনই এসআই মেহেদী হাসান বাদী হয়ে ৩০ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা আরও ১৫-২০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন।
আত্মসমর্পণকারী ১৫ জন আসামি হলেন আকাশ মোল্যা, শিমুল ফকির, সাইদ মোল্যা, জিকু মোল্যা, টুটুল মোল্যা, জুয়েল মোল্যা, ইমরান খলিফা, মুক্তার শেখ, ইব্রাহিম শেখ, রুবেল শেখ, মুরাদ শরীফ, আকাশ মোল্যা (২য়), ওবায়দুল মোল্যা, রহমান শেখ এবং তাকিদ মোল্যা। খুলনার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালতের বিচারক মো. নাজমুল আহসান শুনানি শেষে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
তেরখাদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান বলেন, সরকারি দায়িত্ব পালনের সময় পুলিশের ওপর হামলা ও বাধা প্রদান অত্যন্ত গুরুতর অপরাধ। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে এবং পলাতক আসামিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।
ঘটনার পর এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, এ ধরনের ঘটনা জননিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকি। তারা দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park