1. admin@banglarchetona.com : admin :
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ০৯:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ফুলবাড়ীতে উপকারভোগীদের মাঝে (ভি ডব্লিউ বি) এর চাল বিতরণ। ফুলবাড়িতে বাংলাদেশ কেমিস্টস্ ড্রাগিস্টস সমিতির৪ দফা দাবি নিয়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত । দিঘলিয়ায় ধর্ষন মামলার আসামী আটক। দিঘলিয়ায় কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ( টিটিসি) দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক সেমিনার। কাবিং করব, শান্তির বার্তা আনব” ডুমুরিয়া উপজেলা কাব ক্যাম্পুরী-২০২৫ উপলক্ষে আলোচনা সভা ৫ লাখ জাল টাকাসহ খুলনার লবণচরা থানা এলাকা হতে ১জন আটক  ডুমুরিয়ায় তারুণ্যের জ্ঞানযুদ্ধ শুভ উদ্বোধন মৎস্য চাষী হাবিবুরের আর্তনাদ, ভেসে গেল প্রায় ৩৫লক্ষ টাকার মাছসহ ২৫ একর জমির ধান। খুলনার কৃষি অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মোঃ রফিকুল ইসলাম বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাসারিতার অভিযোগ নড়াইল জেলা বিএনপি সভাপতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে ও কালিয়া উপজেলা ছাত্রদলের অফিস ভাঙচুরের প্রতিবাদে  সংবাদ সম্মেলন

খুলনায় ব্যাঁঙ্গের ছাতার মতো ক্লিনিক গড়ে উঠেছে, মাঝেমধ্যে অভিযান হলেও ব্যবস্হা নেই।

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫
  • ১২ বার পঠিত

মহিদুল ইসলাম (শাহীন) খুলনা ব্যুরো প্রধান।

খুলনা বিভাগের প্রত্যেকটা জেলা,শহর ও উপজেলায় এমনকি খুলনা সিটি কর্পোরেশনের ভিতরেও অনিয়মতান্ত্রিক ভাবে গড়ে উঠেছে শত শত অনিবন্ধিত ভুয়া ক্লিনিক-হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। তাছাড়া যাদের নিবন্ধন আছে তারাও ডাক্তার,নার্স বিহীন চিকিৎসা সেবা চালিয়ে যাচ্ছে দেদারচ্ছে। চিকিৎসা সেবার নামে রোগীদের সাথে প্রতিনিয়ত প্রতারণা করে আসছে।

স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নুরজাহান বেগমের নির্দেশক্রমে এসমস্ত চিকিৎসা সেবা কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালিত হলেও থেমে নেই তাদের এ মানব সেবার নামে প্রতারণার কার্যক্রম। গত বছর বেসরকারি পর্যায়ে পরিচালিত স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান গুলোকে নিয়মে আনতে দ্বিতীয় দফায় চলা অভিযানে তিন দিনে খুলনা বিভাগে প্রায় ১৬৯টি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। একই সঙ্গে নিবন্ধন থাকলেও সেটি নবায়ন

না করাও আধুনিক যন্ত্রপাতি না থাকার অভিযোগে এসব প্রতিষ্ঠানকে ২ লক্ষ ১৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছিল। সমাজের সচেতন মহল ও বিশিষ্ট জনেরা বলেন,এ ধরনের অভিযান নিঃসন্দেহে অভিনন্দন যোগ্য। তবে পাশাপাশি এ প্রশ্নও রয়েছে, তাদের কর্তৃপক্ষের চোখের সামনে এসব অবৈধ চিকিৎসা সেবাকেন্দ্র কীভাবে গড়ে ওঠে। অভিযোগ রয়েছে, অনলাইনে আবেদনের পর স্বাস্থ্য বিভাগের একটি টোকেন,সিটি কর্পোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে ব্যবসা করছেন ক্লিনিক মালিকরা। এসব অবৈধ-নিবন্ধনহীন ক্লিনিক-হাসপাতাল বন্ধে নানা সময় অভিযান পরিচালিত হলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। ফলে ক্লিনিক- হাসপাতাল গুলোর দৌরাত্ম্য দিন দিন বেড়েই চলেছে। দীর্ঘদিন মানহীন এসব ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চিকিৎসার নামে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।পরীক্ষার নামে রোগীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। এমনকি ভুল চিকিৎসা ও ভুল রিপোর্টে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে অনেককে। অনেক রোগীর জীবনও চলে যাচ্ছে ভুল চিকিৎসায়। তাই বিশিষ্টজন দের দাবি এ ধরনের অভিযান অব্যাহত ভাবে পরিচালিত হলে সাধারণ মানুষ চিকিৎসা সেবার নামে প্রতারণার হাত থেকে কিছুটা হলেও হয়তো রেহাই পাবে।এ বিষয়ে খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডাক্তার মঞ্জুরুল মুরশিদ এর সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, অনলাইন পদ্ধতিতে নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে ২০১৮ সাল থেকে। লাইসেন্স বিহীন ক্লিনিক সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে আর যাদের লাইসেন্স আছে তারা সঠিক নিয়ম মেনে চলছে কিনা যথাযথ অঞ্চলের সংশ্লিষ্ট মেডিকেল অফিসার তদরকি করবেন। এক্ষেত্রে একটি ১০

বেডের ক্লিনিকে ৩ জন মেডিকেল অফিসার ও ৬ জন ডিপ্লোমাধারী নার্স থাকবে। এবং ২০ বেড হলে এর দ্বিগুণ থাকতে হবে। একটি ক্লিনিক শুরু করতে গেলে অনলাইনে আবেদন করার পূর্বে সর্ব প্রথম স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কাছ থেকে প্রত্যয়ন পত্র নিতে হবে। আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকলে অবৈধ ক্লিনিক থাকবে না এবং সাধারণ রোগীরা চিকিৎসা সেবার নামে প্রতারিত হবে না। তিনি আরো বলে,যে সমস্ত ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ইন্সপেকশন হয় নাই তাদেরকে নিজস্ব উদ্যোগে ইন্সপেকশন করাতে হবে। তিনি বলেন,ডাক্তাররা যদি বলে আমরা লাইসেন্স বিহীন ক্লিনিকে প্র্যাকটিস করব না তাহলে অবৈধ ক্লিনিক এর সংখ্যা অনেক কমে যাবে।।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park