1. admin@banglarchetona.com : admin :
শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ০৮:৪১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বারাকপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের আয়োজনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। খুলনা পাইকগাছা বিএনপি নেতা মোস্তফাকে দল থেকে বহিষ্কার।। খুলনা শিপইয়ার্ডে পলিথিনে মোড়ানো হাত-পা বাঁধা ব্যক্তির লাশ উদ্ধার। ডুমুরিয়ায় মালচিং পেপার ব্যবহার করে উচ্চমূল্যের ফসল প্রদর্শনীর উপর মাঠ দিবস। ফুলবাড়ীতে উপকারভোগীদের মাঝে (ভি ডব্লিউ বি) এর চাল বিতরণ। ফুলবাড়িতে বাংলাদেশ কেমিস্টস্ ড্রাগিস্টস সমিতির৪ দফা দাবি নিয়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত । দিঘলিয়ায় ধর্ষন মামলার আসামী আটক। দিঘলিয়ায় কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ( টিটিসি) দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক সেমিনার। কাবিং করব, শান্তির বার্তা আনব” ডুমুরিয়া উপজেলা কাব ক্যাম্পুরী-২০২৫ উপলক্ষে আলোচনা সভা ৫ লাখ জাল টাকাসহ খুলনার লবণচরা থানা এলাকা হতে ১জন আটক 

খুমেক হাসপাতালে উপ- পরিচালক হিসেবে ডাঃ সুজাতকে যোগদানে বাঁধা “সচিবের আদেশ অমান্য করে যোগদান না দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ “

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৬৬ বার পঠিত

খুলনা জেলা প্রতিনিধি ঃ

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রনালয় বাংলাদেশ সচিবালয় ঢাকার যুগ্ম সচিব সানজীদা শরমিন স্বাক্ষরিত মহামান্য রাষ্ট্রপতির আদেশ ক্রমে ডাঃ সুজাত আহমেদকে গত ২৫ শে মার্চ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উপ-পরিচালক হিসেবে পদায়ন করেন। কিছু গত ৬ এপ্রিল কর্মে যোগদান করার জন্য খুমেক হাসপাতালের পরিচালক মোঃ মোহসীন আলী ফরাজীর
দপ্তরের হাজির হলে বিভিন্ন
তালবাহানা করে যোগাযোগে বাধা সৃষ্টি করে। এমনকি বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে যোগাযোগ থেকে বিরত রাখেন বলে অভিযোগ করেন ডাঃ সুজাত আহমেদ। তিনি আওয়ামী লীগের সময় থেকে এখনও তাদের দোসরদের দ্বারা ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছেন বলে জানান। তিনি বলেন, আমি যখন খুলনার সিভিল সার্জন ছিলাম তখন নিয়ম নীতি না মেনে আমাকে শেখ পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয় কিছু লোককে চাকুরী দিতে ।সেটা না করায় শেখ পরিবারের রোষানলে পড়ি আমি। ঐ সময় আমার নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয় । ওই মামলার আরও ৫ জন আসামী আছে তারা খুবই ভালো অবস্থানে আছেন। আওয়ামীলীগের আমলে আমাকে ৩ বছর ওএসডি করে রাখা হয়। বর্তমান সরকার আমার ওএসডি প্রত্যাহার করে খুমেক হাসপাতালে উপ-পরিচালক পদে বদলী করেছে। কিন্তু কিছু ডাক্তার এটাকে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার চেষ্টা করছেন।সেই ডাক্তারা আওয়ামীলীগের সময় সব চেয়ে বেশী সুবিধা নিয়েছেন। ৫ আগস্টের পরে তারা ভোল্ড পাল্টায়ে কেউ রাতা-রাতি হয়ে গেছেন খুমেক হাসপাতালের বিশেষ ব্যক্তি। যখনই আমাকে বদলী হলো উপ পরিচালক হিসাবে, ঠিক তখনই তাদের মাথা খারাপ হয়ে গেল। ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে চেষ্টা করছেন তারা । তিনি আরও বলেন, আমি কখনও আওয়ালীগের দলের সাথে জড়িত ছিলাম না। তারা বলে,আমি নাকি শেখ বাড়ির দোসর ছিলাম। আমি যদি দোসর হতাম তাহলে কেনো ঐ শাসন আমলে আমাকে মামলা এবং ওএসডি করা হল।যোগদানের বিষয় খুমেক হাসপাতালের পরিচালক মো. মোহসীন আলী ফরাজীর

কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,উনি তো সব সময় দুর্নিতী গ্রস্হ লোক,একথা লোকজনে বলে। তার বিরুদ্ধে করোনার টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগ উঠেছে। যখন তার পোষ্টিং হলো তখন হাসপাতালের ডাক্তাররা ব্যানার সহকারে যোগদানে বাধা সৃষ্টি করলো। আমার রুমের ভিতর ডুকে তারা বসে থাকলো। এমন ঘটনা তারা পরপর ২/৩ দিন ঘটালো। যে কারণে ডাঃ সুজাত আহমেদ যোগদান করতে পারেনি। আমি সচিব মহোদয়কে এখানকার পরিবেশ পরিস্থিতি সম্পর্কে চিঠির মাধ্যমে অবহিত করেছি। সেখান থেকে একটা রেজাল্ট পাওয়ার অপেক্ষায় আছি।সার্বিক বিষয় খুলনা বিভাগীয় পরিচালক ডাঃ মন্জুর মুর্শিদ এর কাছে জানতে তার ব্যবহৃত নাম্বারে একাধিক বার ফোন করলেও তিনি রিছিপ না করায় বক্তব্য পাওয়া যায়নি।।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park