1. admin@banglarchetona.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
খুলনায় মরহুম মাও: আতাউর রহমানের আত্মার মাগফিরাত কামনায় আলোচনা ও দোয়া মাহফিল ইউএনও বিরুদ্ধে চাচা’কে বাবা বানিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরির নেওয়ার অভিযোগ দিঘলিয়া উপজেলা জাকের পার্টির আয়োজনে জনসভা ও র‍্যালী অনুষ্ঠিত টেকসই মান উন্নয়নে বিশ্ব বিনির্মাণে গণসচেতনতা ও ভেজালমুক্ত পণ্য উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানের অগ্রগতির ভূমিকা অপরিহার্য । ৫৬ তম বিশ্বমান দিবস উপলক্ষে ‍আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রিয়াজ উদ্দিন। দিঘলিয়ায় ফ্যাসীস্ট সরকারের আমলাদের খবরদারী বিতর্কিত জায়গায় মন্দির নির্মাণ তেরখাদায় উপজেলা আর্ন্তজাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২৫ উদযাপন খুলনার কয়রায় মারপিট, লুটপাট ও ঘের দখল থানায় অভিযোগ খুলনা ডিসি ফুড তানভীর হোসেনের মানবিক উদ্যোগ গ্রহনে সর্ব মহলে প্রশংসিত দিঘলিয়ায় শিশু জিসান হত্যার মুল আসামির ফয়সালের বাড়িতে বহিরাগতদের অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

খুলনায় হার্ট ফাউন্ডেশনে: এমডির তালা, কর্মচারীরা তালা ভেঙে হাসপাতালে প্রবেশ

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫
  • ৮৯ বার পঠিত

খুলনা প্রতিনিধি বাংলারচেতনা নিউজ।

খুলনার হার্ট ফাউন্ডেশন এন্ড ইনটেনসিভ কেয়ার সেন্টারে চরম অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রথম পক্ষ, ডাক্তার এস. এম. আব্দুস শামীম এর নিকট হতে দ্বিতীয় পক্ষ—নাজমুল হোসেন এবং মিজানুর রহমান মানিক ক্লিনিকটির অচল অবস্থা দূর করনে ১ বছরের লিজ নেন।কিন্তু সেই চুক্তি রক্ষা না করেই ডাক্তার শামীম গত ৪ আগস্ট ২০২৫ হাসপাতালের ফটকে খামখেয়ালী তালা ঝুলিয়ে দেন এবং ঘোষণা করেন, তিনি হাসপাতালটি আর চালাবেন না।আর এ কারণেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে লিজ নেওয়া দ্বিতীয় পক্ষ অর্থাৎ ক্লিনিক টির সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।

বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় পক্ষ নাজমুল হোসেন ও মিজানুর রহমান মানিক এর নেতৃত্বে হাসপাতালটির কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা হাসপাতালের সামনের ফটকের তালা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করেন।এ সময় উপস্থিত ছিলেন হাসপাতালের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন।

তাদের বক্তব্য তারা গত ২ মাস কোন বেতন পাননি এবং বকেয়া বেতন পরিশোধ ও হাসপাতাল কার্যক্রম পুনরায় চালুর দাবি জানান।

নার্স শিরিন আক্তার বলেন, আমরা দীর্ঘ ২ মাস ধরে বেতন পাইনি।পরিবার ও সন্তানদের দেখাশোনা করা কঠিন হয়ে গেছে। হাসপাতালের কার্যক্রম পুনরায় চালু সহ আমাদের বকেয়া বেতন দ্রুত দিতে হবে।

”কর্মচারী রাশেদ মোল্লা বলেন, “হাসপাতাল বন্ধ থাকায় আমরা কাজ করতে পারছি না। আমরা চাই হাসপাতাল পুনরায় চালু হোক এবং বেতন পরিশোধ করা হোক।”

এ বিষয়ে ডাক্তার এস. এম. আব্দুস শামীম বলেন,“দ্বিতীয় পক্ষের সঙ্গে একটি চুক্তি হয়েছিলো এটা সঠিক কিন্তু চুক্তিতে যে শর্তগুলো উল্লেখ ছিল তারা তা শতভাগ না মানায় আমি হাসপাতালটি বন্ধ করে দেই। বিষয়টি সোনাডাঙ্গা থানা অবগত আছেন বলে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন। খুব শীঘ্রই বিবদমান এই পরিস্থিতি মীমাংসা হবে বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park