1. admin@banglarchetona.com : admin :
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:১৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টেকসই মান উন্নয়নে বিশ্ব বিনির্মাণে গণসচেতনতা ও ভেজালমুক্ত পণ্য উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানের অগ্রগতির ভূমিকা অপরিহার্য । ৫৬ তম বিশ্বমান দিবস উপলক্ষে ‍আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রিয়াজ উদ্দিন। দিঘলিয়ায় ফ্যাসীস্ট সরকারের আমলাদের খবরদারী বিতর্কিত জায়গায় মন্দির নির্মাণ তেরখাদায় উপজেলা আর্ন্তজাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২৫ উদযাপন খুলনার কয়রায় মারপিট, লুটপাট ও ঘের দখল থানায় অভিযোগ খুলনা ডিসি ফুড তানভীর হোসেনের মানবিক উদ্যোগ গ্রহনে সর্ব মহলে প্রশংসিত দিঘলিয়ায় শিশু জিসান হত্যার মুল আসামির ফয়সালের বাড়িতে বহিরাগতদের অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ৫৬ তম বিশ্ব মান দিবস ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন : ফুলবাড়ীতে জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। র‌্যাব-৬ সাতক্ষীরা থেকে সাত মামলার আসামিকে গ্রেফতার করেছে

ডুমুরিয়া উপজেলা পরিষদের সামনে ইকোরাইমস ঝর্ণা, দেখতে মানুষের ভিড়

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৭৪ বার পঠিত

শেখ মাহতাব হোসেন, ডুমুরিয়া বাংলার চেতনা নিউজ

খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলা পরিষদের সামনে স্থাপিত হয়েছে অপরূপ দৃষ্টিনন্দন ইকোরাইমস ঝর্ণা। উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মুহাম্মাদ আল আমিনের উদ্যোগে নির্মিত এ ঝর্ণা দেখতে প্রতিদিনই ভিড় জমাচ্ছেন দর্শনার্থীরা।

জানা গেছে, টানা দুই মাস ধরে দক্ষ ভাস্করদের হাতে রঙ ও শৈল্পিক কাজে সাজানো হয়েছে এ ঝর্ণা। পানির ফোয়ারার নিচে স্থাপন করা হয়েছে সাব-মেটাল মোটর, যা ঝর্ণার পানিকে উপরে তুলে ভিন্ন আঙ্গিকে উপস্থাপন করছে। এই দৃশ্য এখন ডুমুরিয়া উপজেলা পরিষদের অন্যতম আকর্ষণে পরিণত হয়েছে।

ইউএনও মুহাম্মাদ আল আমিন জানান, ঝর্ণা নির্মাণে আনুমানিক ১৫ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এ উদ্যোগ মানুষের মনোরঞ্জনের পাশাপাশি প্রকৃতির সৌন্দর্যবোধ বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।

উল্লেখ্য, পৃথিবীজুড়ে ফোয়ারা বা ঝর্ণা নগর নান্দনিকতার অংশ হলেও বাংলাদেশে এখনও এটি সীমিত আকারে ব্যবহৃত হয়। সাধারণত ধনী পরিবারের বাড়ি, উন্নতমানের শপিং সেন্টার, বাণিজ্যিক ভবন কিংবা সরকারি স্থাপনায় ফোয়ারা দেখা যায়। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ছোট ছোট ঝর্ণা ঘরোয়া সাজসজ্জার অংশ হিসেবে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ঝর্ণা শুধু দৃষ্টিনন্দন নয়, এটি মানুষকে মানসিক প্রশান্তি দেয় এবং প্রকৃতির সংস্পর্শে থাকার অনুভূতি জাগায়। পাশাপাশি হস্ত ও কুটিরশিল্পের মাধ্যমে ছোট ঝর্ণা তৈরির চাহিদা বাড়লে স্থানীয় শিল্প ও রফতানির ক্ষেত্রেও নতুন সম্ভাবনা তৈরি হবে।।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park