1. admin@banglarchetona.com : admin :
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টেকসই মান উন্নয়নে বিশ্ব বিনির্মাণে গণসচেতনতা ও ভেজালমুক্ত পণ্য উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানের অগ্রগতির ভূমিকা অপরিহার্য । ৫৬ তম বিশ্বমান দিবস উপলক্ষে ‍আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রিয়াজ উদ্দিন। দিঘলিয়ায় ফ্যাসীস্ট সরকারের আমলাদের খবরদারী বিতর্কিত জায়গায় মন্দির নির্মাণ তেরখাদায় উপজেলা আর্ন্তজাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২৫ উদযাপন খুলনার কয়রায় মারপিট, লুটপাট ও ঘের দখল থানায় অভিযোগ খুলনা ডিসি ফুড তানভীর হোসেনের মানবিক উদ্যোগ গ্রহনে সর্ব মহলে প্রশংসিত দিঘলিয়ায় শিশু জিসান হত্যার মুল আসামির ফয়সালের বাড়িতে বহিরাগতদের অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ৫৬ তম বিশ্ব মান দিবস ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন : ফুলবাড়ীতে জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। র‌্যাব-৬ সাতক্ষীরা থেকে সাত মামলার আসামিকে গ্রেফতার করেছে

ডুমুরিয়ায় মুরগির বিষ্ঠা, গবাদিপশুর বর্জন ফেলানোর কারণে কমল‌মতি‌ স্কুল ছাত্রছাত্রীদের দুর্গন্ধে চলাচল করতে পারছে না।

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই, ২০২৫
  • ৭৩ বার পঠিত

শেখ মাহতাব হোসেন ডুমুরিয়া খুলনা বাংলার চেতনা নিউজ।

খুলনা জেলার, ডুমুরিয়া উপজেলার, ভান্ডারপাড়া ইউনিয়নের, ধানিবুনিয়া গ্রামের (৬ নং ওয়ার্ড) গ্রামটির পাশ দিয়ে সালতা নদী বহমান। তবে নদীটি এখন কিছু অসাধু বালু ব্যাবসায়ীর কারণে মৃতপ্রায়। গ্রামের সাধারণ জনগণ যুগ যুগ ধরে এই ধানিবুনিয়া গ্রামে সম্মিলিত ভাবে বসবাস করেন। কিন্তু বর্তমানে সুন্দর গ্রামবাংলার মাঝে স্থান করে নিয়েছে একটি বহুতল বিশিষ্ট সমন্বিত ফার্ম (মুরগি, গরু, ছাগল, মাছ চাষ), যা বর্তমানে গ্রামে হাজার হাজার সাধারণ মানুষের বসবাস অনুপযোগী ও স্বাস্থ্যঝুঁকির দিকে ধাবিত করছে। পাশাপাশি একই গ্রামের নদীর পাড়ে জেগে ওঠা পলিমটির ওপর গড়ে তোলা হয়েছে আরেকটি চুনের কারখানা, যা বর্তমানে আমাদের শ্বাসকষ্ট, হাপানি সহ অনেক দুরারোগ্য রোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই দুইটি প্রতিষ্ঠানের ১০০ মিটারের মাঝে অবস্থিত একমাত্র প্রাইমারি স্কুলের কোমলমতি বাচ্চাদের একমাত্র চলার পথ এই রাস্তা এবং তারাই সব থেকে বেশি ভুক্তভোগী। এমন জনবহুল এলাকার মাঝে, এমন ক্ষতিকর ফার্ম ও চুনের কারখানা স্থাপনের জন্য পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে কিভাবে ছাড়পত্র পায়, তা নিয়ে সাধারণ জনগণ সন্দিহান।
গ্রামের সাধারণ মানুষকে সাধারণ মাছ চাষের পরিকল্পনা দেখিয়ে প্রজেক্ট টা শুরু হলে ক্রমাগত এই প্রজেক্টের খাতগুলো বেড়েই চলেছে।
এই খামারের মুরগির বিষ্ঠা, গবাদিপশুর অপরিষ্কার পানি ফেলার জন্য, উক্ত খামারের মালিকের নিজের একটি পুকুর ছিলো। কিন্তু বর্তমানে পুকুরটি বন্ধকরে দিয়ে সৃষ্ট অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্ন, দূষিত পানি ও ময়লা অত্র এলাকার সাধারণ জনগণের একমাত্র চলাচলের পথের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। বর্ষাবাদল ছাড়াও রাস্তার ওপর ফেলা এই দূষিত পানি জনগণের চলাচলরে পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ছোট বাচ্চাদের স্কুলে যেতে ঐ ময়লা পানি পায়ে লাগে, এবং এটা থেকে বিভিন্ন প্রকার রোগের মুখোমুখি হতে হচ্ছে তাদের।
গবাদি পশু (গরু-ছাগল) এবং মুরগির ব্যবহৃত মেডিসিনের প্যাকেট, প্লাস্টিকের কৌটা, সুচ, সিরিঞ্জ দিন শেষে লোকালয়ের পাশে যখন আগুনে পোড়ায় তখন যে গ্যাস তৈরি হয়, তা মানুষের সহ্য সীমার বাইরে চলে যায়। রাস্তা দিয়ে তখন জনসাধারণের চলাচলের অনুপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
খামার মালিককে গ্রামবাসি সমস্যার কথা জানালে, জবাবে তিনি রাস্তা খুঁড়ে, বসতি বাড়ির ওপর দিয়ে পিবিসি পাইপ বসিয়ে পাশের খালে এই ময়লাযুক্ত পানি ফেলার অনুরোধ জানান। কিন্তু গ্রামবাসী খালের মুক্ত পরিবেশ রক্ষার্থে, বিষয়টাতে অসম্মতি জানান। পরিপ্রেক্ষিতে খামার মালিক রাস্তা ওপর এখন ইচ্ছাকৃতভাবে এই ময়লা পানির চাপ সৃষ্টি করে জনগণের ভোগান্তি, অশান্তি এবং অস্বস্তিকর পরিবেশ তৈরি করে তুলেছেন।
উক্ত খামারের ময়লা পানি ও সৃষ্ট বর্জ এখন আশপাশের জনগণের ফসল ও মাছের ক্ষতির কারন।
এব্যাপারে ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আল আমিনের নিকট
আবেদন নিবেদন করে কোন ফল হয়নি।।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park