1. admin@banglarchetona.com : admin :
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টেকসই মান উন্নয়নে বিশ্ব বিনির্মাণে গণসচেতনতা ও ভেজালমুক্ত পণ্য উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানের অগ্রগতির ভূমিকা অপরিহার্য । ৫৬ তম বিশ্বমান দিবস উপলক্ষে ‍আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রিয়াজ উদ্দিন। দিঘলিয়ায় ফ্যাসীস্ট সরকারের আমলাদের খবরদারী বিতর্কিত জায়গায় মন্দির নির্মাণ তেরখাদায় উপজেলা আর্ন্তজাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২৫ উদযাপন খুলনার কয়রায় মারপিট, লুটপাট ও ঘের দখল থানায় অভিযোগ খুলনা ডিসি ফুড তানভীর হোসেনের মানবিক উদ্যোগ গ্রহনে সর্ব মহলে প্রশংসিত দিঘলিয়ায় শিশু জিসান হত্যার মুল আসামির ফয়সালের বাড়িতে বহিরাগতদের অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ৫৬ তম বিশ্ব মান দিবস ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন : ফুলবাড়ীতে জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। র‌্যাব-৬ সাতক্ষীরা থেকে সাত মামলার আসামিকে গ্রেফতার করেছে

৮০০ বছর আগে খোঁজ পাওয়া যায়, কপিলমুনি সিদ্ধিনাথ রূপে পাঁশকুড়া যেখানে গুপ্ত সাধনা করেছিলেন।

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ৫৩ বার পঠিত

রিপোর্টার, সমরেশ রায় ও শম্পা দাস, পশ্চিমবঙ্গ।

আজ ১৪ই জানুয়ারী মঙ্গলবার, পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুকে অঞ্চলে, কপিলমুনি সিদ্ধিনাথ রূপে পাঁশকুড়ার শ্যামসুন্দরপুর পাটনাতে গুপ্ত সাধনা করেছিলেন, আর তারি খোঁজ পাওয়া যায় ৮০০ বছর আগে।।

কপিল মুনি সাধনা করার সময় পাশে একটি কুন্ড খুলেছিলেন, কথিত আছে সেই কুন্ডে তিনি গঙ্গা দেবীর দর্শন পেয়েছেন, সেই কুন্ডটি সিদ্ধিনাথ কুণ্ডু নামে পরিচিত লাভ পেয়েছে।

প্রচলিত আছে নিঃসন্তান মহিলারা ওই কুণ্ডে স্নান করে পুজো দিলে তাদের সন্তান লাভ হয়, মনস্কামনা পূর্ণ হয়। প্রতিবছর এই সিদ্ধিনাথ মন্দিরে মকর সংক্রান্তি দিন চলে উৎসব। পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়ার শ্যামসুন্দরপুরে।

পাশাপাশি ভিন রাজ্য থেকে উপস্থিত হন সাধু সন্ন্যাসীরা এই সিদ্ধিনাথ মন্দিরে , মন্দিরে পুজো দেওয়ার পর এই সমস্ত সাধুসন্তরা রওনা হন গঙ্গাসাগরে কপিলমুনির আশ্রমের পথে,

পাঁশকুড়া ব্লকের অন্তর্গত শ্যামসুন্দরপুর পাটনা গ্রামে এই সিদ্ধিনাথ মন্দির এলাকায় 15 দিন ধরে চলবে মেলা, এলাকার বহু মানুষজন উপস্থিত হন এই মেলাতে, উপস্থিত ছিলেন যোগী বিজয়নাথ জী মহারাজ ও যোগী শুকদেব নাথজী।

মন্দির ও মেলায় ভির্জন দাদাকে অগণিত ভক্ত এবং দূর দূরান্ত থেকে সাধু-সন্ততীরা, সাধু সন্ততীরা একে একে পুজো দিয়ে তারা গঙ্গাসাগরের উদ্দেশ্যে রওনা দেন, এছাড়া বহু দূর দূরান্ত থেকে তাহাদের মনস্কামনা পূর্ণ করতে এই মন্দিরে উপস্থিত হয় পুজো দেয়ার জন্য। এবং যে যার মনস্কামনা করে তা পূর্ণ লাভ করে।

 

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park