রিপোর্টার, সমরেশ রায় ও শম্পা দাস, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ
আজ ১৪ই মে বুধবার, ১৩ই মে ঠিক সন্ধে সাড়ে ছটায়, সেন্টাল কলকাতা ইয়ং ওয়েলফেয়ার সোসাইটি আহ্বানে, এবং কালী খটিকের নেতৃত্বে, জাতীয়তাবাদ বিরোধী সিপিআইএম এর বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা নিয়ে প্রতিবাদ মিছিল করলেন ধর্মতলা ডরিনা ক্রসিং থেকে লেনিন মূর্তি y চ্যানেল হয়ে পুনরায় ডরিনা ক্রসিং এসে সভা করেন। এবং ভারতীয় বীর যোদ্ধাদের প্রতি স্যালুট জানান। যেভাবে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে লড়াই করে জঙ্গিদের নিধন করেছেন।মিছিলের ওরে তারা লেলিন মুর্তির সামনে গিয়ে পার্কের গেটে জাতীয় পতাকা লাগিয়ে বিক্ষোভ দেখান এবং বামফ্রন্ট মন্ত্রীদের ধিক্কার জানান, ভারত বিরোধী পার্টি দেশ থেকে দূর হটো, এমনকি বলেন যদি ভারতের বিরুদ্ধে এই ধরনের মিছিল মিটিং করেন, তবে আমরা পার্টি অফিস কিভাবে দখল করতে পারি সেটাও বুঝিয়ে দেব। ভারতীয় সেনারা দেশকে রক্ষার জন্য প্রাণপণ লড়াই করে যাচ্ছেন এবং উগ্রপন্থীদের ১০০ জনকে খতম করেছেন, আর সেই ভারতীয় সেনাদের প্রতি বিদ্রুপ মিছিল, এটা আমরা মেনে নেব না, সারাদেশ প্রধানমন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে এবং সমস্ত দেশ এক হয়েছেন, শত্রুদের বিনাশ করার জন্য, এদিকে বামফ্রন্টের বিভিন্ন দল মিছিল করে এর বিরোধিতা করছেন লজ্জা থাকা দরকার।
উপস্থিত ছিলেন উত্তর কলকাতা ভারতীয় জনতা পার্টির জেলা সভাপতি তমগ্ন ঘোষ, তিনিও একই সুরে একই কথা বলেন, যারা ভারত বিরোধী কথা বলতে চায়, ভারত বিরোধী মিছিল করে, অথচ ২৫ জন যে মারা গেল, তাদের কথা একবারও না বলে, সমবেদনা না জানিয়ে, সন্ত্রাসবাদীদের হয়ে স্লোগান দেন সেই সকল দলকে ধিক্কার জানাই। তাদের ভারতে থাকা উচিত নয়। আন্টি ন্যাশনাল পার্টিকে রেজিস্ট্রেশন থেকে বাদ দেওয়া উচিত, আমরা এই প্রতিবাদ করছি, অবিলম্বে এদের রেজিস্ট্রেশন বাদ দেয়া হোক। ভারতীয় সেনা যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে তখন সিপিআইএম পার্টি পাকিস্তানের হয়ে কথা বলছে, মিছিল করছে, লজ্জা থাকা উচিত, একটা কথা মনে করিয়ে দিই , এটা শুধু আমরা টেলার দেখালাম এরপর আসল সিনেমা দেখতে পাবে।সমাবেশের পর তারা অ্যান্টি ন্যাশনাল পার্টির কুশ পুতুল দাহ করেন, তার সাথে সাথে পাকিস্তানের পতাকাও আগুনে পুড়িয়ে দেন এবং তার ওপর লাথি মারেন, বলেন ভারত বিরোধী দূর হটো
ভারতীয় সেনা জিন্দাবাদ, ভারতীয় নেভিজিন্দাবাদ,ভারতীয় নৌসেনা জিন্দাবাদ, সকলকে জাতীয় পতাকা তলে স্যালুট জানান। সারা ভারত সাথে আছে। আমরা তোমার সাথে আছি।।