1. admin@banglarchetona.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
খুলনায় মরহুম মাও: আতাউর রহমানের আত্মার মাগফিরাত কামনায় আলোচনা ও দোয়া মাহফিল ইউএনও বিরুদ্ধে চাচা’কে বাবা বানিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরির নেওয়ার অভিযোগ দিঘলিয়া উপজেলা জাকের পার্টির আয়োজনে জনসভা ও র‍্যালী অনুষ্ঠিত টেকসই মান উন্নয়নে বিশ্ব বিনির্মাণে গণসচেতনতা ও ভেজালমুক্ত পণ্য উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানের অগ্রগতির ভূমিকা অপরিহার্য । ৫৬ তম বিশ্বমান দিবস উপলক্ষে ‍আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রিয়াজ উদ্দিন। দিঘলিয়ায় ফ্যাসীস্ট সরকারের আমলাদের খবরদারী বিতর্কিত জায়গায় মন্দির নির্মাণ তেরখাদায় উপজেলা আর্ন্তজাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২৫ উদযাপন খুলনার কয়রায় মারপিট, লুটপাট ও ঘের দখল থানায় অভিযোগ খুলনা ডিসি ফুড তানভীর হোসেনের মানবিক উদ্যোগ গ্রহনে সর্ব মহলে প্রশংসিত দিঘলিয়ায় শিশু জিসান হত্যার মুল আসামির ফয়সালের বাড়িতে বহিরাগতদের অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

বয়রা নার্সিংহোম এর ডাক্তার স্বপ্নার ভুল চিকিৎসায় গর্ভবতী নারীর অবস্থা সংকটাপণ্ন।

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫
  • ১৪০ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

খুলনা নগরীর “বয়রা নার্সিংহোম এর ডাক্তার নাসরিন আখতার স্বপ্নার ভুল চিকিৎসায় গর্ভবতী এক নারী সংকটাপন্ন অবস্থায় দিন যাপন করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভিকটিমের পিতা মো: বেলাল হোসেন গণমাধ্যমের নিকট এ সব তথ্য জানান।তিনি বলেন আমার মেয়ে ফারজানা আক্তার মিমকে নিয়ে গত ২৯মে বয়রা নার্সিং হোম ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসলে ডাক্তার স্বপ্না কয়েকটি টেস্ট করে পেটের ভিতর বেবী ডেথ হয়েছে বলে ডিএনসি অর্থাৎ এবাসন করতে বলেন।অন্যথায় রুগীকে বাঁচানো সম্ভব নয়।আমি উপায় না পেয়ে মেয়েকে বাঁচাতে ভয়ে রাজী হয়ে যাই।এরপর অপারেশন করে রিলিজ করে দিলে আমি আমার মেয়েকে নিয়ে আমার গ্রামের বাড়ি নড়াইলে চলে আসি।কিন্তু ২ দিন পর থেকে আমার মেয়ের পেটের ভিতর জ্বালা যন্ত্রণা এবং প্রচুর পরিমাণে রক্তক্ষরণ শুরু হলে ফের ডাক্তার স্বপ্নাকে জানাই তখন তিনি মুঠোফোনে কয়েকটি ঔষধ লিখে দেন কিন্তু ঐ ঔষধে কোন কাজ না হলে আমি নড়াইল সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক ফের আলট্রা স্নো গ্রাফ করলে দেখতে পান পেটের ভিতর ডেথ বেবির ওয়ান থাড রয়ে গেছে। এরপর রোগীকে বাঁচাতে ডাক্তারে পরামর্শে ফের ডিএনসি করাই।বর্তমানে আমার মেয়ে মিম নড়াইল সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়িতে অবস্থান করছে। এ বিষয়ে বয়রা নার্সিংহোমের ডাক্তার নাসরিন আক্তার স্বপ্নার সহিত মেয়ের পিতা মো: বেলাল হোসেন মঙ্গলবার স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে দ্বিতীয়বার অপারেশনের বিষয় বস্তু নিয়ে আলোচনা করলে তিনি বলেন ডিএনসি করতে গেলে সম্পূর্ণ অনুমানের উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা করতে হয়।সেক্ষেত্রে ডাক্তারদের কিছু করার থাকে না।পরে ডাক্তার নাসরিন আক্তার স্বপ্না বিষয়টি মূল্যায়ন করে রুগীর পিতা ক্ষতি পূরন দাবি করলে ক্ষতিপূরণ বাবদ পাঁচ হাজার টাকা প্রদান করেন।এ সময় উক্ত ক্লিনিকের স্টাফ এবং গণমাধ্যম কর্মীগণ উপস্থিত ছিলেন।।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park