1. admin@banglarchetona.com : admin :
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ০৩:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ডুমুরিয়ায় মালচিং পেপার ব্যবহার করে উচ্চমূল্যের ফসল প্রদর্শনীর উপর মাঠ দিবস। ফুলবাড়ীতে উপকারভোগীদের মাঝে (ভি ডব্লিউ বি) এর চাল বিতরণ। ফুলবাড়িতে বাংলাদেশ কেমিস্টস্ ড্রাগিস্টস সমিতির৪ দফা দাবি নিয়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত । দিঘলিয়ায় ধর্ষন মামলার আসামী আটক। দিঘলিয়ায় কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ( টিটিসি) দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক সেমিনার। কাবিং করব, শান্তির বার্তা আনব” ডুমুরিয়া উপজেলা কাব ক্যাম্পুরী-২০২৫ উপলক্ষে আলোচনা সভা ৫ লাখ জাল টাকাসহ খুলনার লবণচরা থানা এলাকা হতে ১জন আটক  ডুমুরিয়ায় তারুণ্যের জ্ঞানযুদ্ধ শুভ উদ্বোধন মৎস্য চাষী হাবিবুরের আর্তনাদ, ভেসে গেল প্রায় ৩৫লক্ষ টাকার মাছসহ ২৫ একর জমির ধান। খুলনার কৃষি অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মোঃ রফিকুল ইসলাম বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাসারিতার অভিযোগ

পিরোজপুরে সন্তানের পিতার স্বীকৃতির দাবীতে মায়ের সংবাদ সম্মেলন

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৪৬ বার পঠিত

 

জেলা প্রতিনিধি, পিরোজপুর: পিরোজপুরে পিতার পরিচয়ের দাবীতে এক অসহায় শিশু সন্তান ও তার মায়ের সংবাদ সম্মেলন।

বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে সাংবাদিক ইউনিয়নের কার্যলয়ে লিখিত সংবাদ পাঠ করেন মুক্তা হালদার নামের এক নারী। মুক্তা হালদার পিরোজপুর সদর উপজেলার মাছিমপুর গ্রামের মৃত হীরন চন্দ্র হালদারের মেয়ে।

এসময় তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন, পিরোজপুর সদরের বাসিন্দা দিলীপ কুমার সর্বন(৫৫) এর সঙ্গে আমার ২০২১ সালে হিন্দু রীতি অনুসারে পারিবারিক বিবাহ হয়। বিবাহের পরে আমাদের দাম্পত্য জীবনে একটি ছেলে সন্তান জন্মগ্রহণ করে যার দীপ্র সর্পন (০২) আমার ছেলের বয়স দুই বছরের হলে এখনো পিতার পরিচয় দিতে পারি নাই।
আমার সন্তান গর্ভে আসার পর থেকে আমাকে শারিরীক ও মানসিক নির্যাতন করা শুরু করে। এমনকি আমার কাছ থেকে সাদা স্টাম্পে স্বাক্ষর করিয়ে নিয়ে বিভিন্ন ভাবে ব্লাকমেইল করে টাকা দাবি করেন। আমার ছেলে গর্ভে থাকা অবস্থায় আমাকে শহরের বিপনী র্ফামেসির সামনে বসে দীপ্তি সর্বন (আমার স্বামীর প্রথম স্ত্রীর সন্তান) মারধর করে। আমি তখন সদর হাসপাতালে চিকিৎসা করাই। দিলীপ সর্বন আমার ও ছেলের ভরন পোষণ দেয় না এবং ছেলে দীপ্র সর্বনকে অস্বীকার করে। দিলীপ কুমার সর্বন আমার স্বামীর প্রথম ঘরের ছেলের কারনে আমি কোথাও যেতে পারি না, আমাকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করে এবং মেরে ফেলার হুমকি দেয়। আমার ছেলের স্বীকৃতির দাবিতে যেখানে অভিযোগ করি সেখান থেকে দিলীপ কুমার সর্বন তার ক্ষমতা আর টাকা দিয়ে ম্যানেজ করে নেয়। সে একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং জেলা জুয়েলার্স সমিতির সভাপতি। এর কারেন আমি সঠিক বিচার পাই না।

এব্যাপারে অভিযুক্ত দিলীপ কুমার সর্বন জানান, ৩৪ মাস আগে ওর (মুক্তা হালদার) এর সঙ্গে আমার ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে। কোর্টে মামলা চলমান, আগে মামলার রায় হোক তার পরে বলা যাবে দীপ্র সর্বন আমার সন্তান কিনা।

পিরোজপুর সদর থানা ভারপ্রাপ্ত অফিসার (ওসি) মো. সোবহান হোসেন জানান, আমার কাছে এমন কোনো অভিযোগ নাই। অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park