এস.এম.শামীম দিঘলিয়া খুলনা।
দিঘলিয়ার বারাকপুর ইউনিয়ন থেকে ওয়ালিদ ৯ নামে এক শিশু কে অপহরণ ও ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি, দিঘলিয়া থানা পুলিশের সাড়াশি অভিযানে শিশু ওয়ালিদ উদ্ধার , এবং ঘটনার সাথে জড়িত ৫ জনের মধ্যে ৫ জন কেই গত রাতে আটক করেছে দিঘলিয়া থানা পুলিশ।
শিশু ওয়ালিদ এর পরিবার সুএে জানা যায়
দিঘলিয়ার বারাকপুর ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ড এলাকার বাসিন্দা
মাহবুবুর শেখ এর পুত্র শেখ ওয়ালিদ শেখ ( ৯) গতকাল ১৬ ই ফেব্রয়ারী বিকাল ৫ টা থেকে নিখোঁজ ছিলেন, অনেক খোঁজ খুঁজি করার পরে শিশু ওয়ালিদ কে না পেয়ে দিঘলিয়া থানা পুলিশ কে খবর দেন। এরই মধ্যে ওয়ালিদের পরিবারের কাছে অপহরণ কারী ফোন কলে ২০ লাখ টাকা মুক্তি পন দাবী করে৷ এই খবর পেয়ে দিঘলিয়া থানা পুলিশ গোপন তথ্যের ভিত্তিতে দিঘলিয়ার সমস্ত খেয়াঘাট বন্ধ করে দেয়, এবং দিঘলিয়া থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ এইচ এম শাহীন এর নেতৃত্বে শুরু হয় সাড়াশি অভিযান। একপর্যায়ে শিশু ওয়ালিদ কে উক্ত ইউনিয়ন এর আড়ুয়া এলাকা থেকে থেকে উদ্ধার করেন থানা পুলিশ এবং শিশু ওয়ালিদ ( ৯) পুলিশ কে জানান তাকে একই এলাকার বাসিন্দা
১। তরিকুল এর পুএ নাহিদ ( ১৮)
২। হাফিজুর রহমান এর পুএ ফয়সাল (১৮)
৩। মৃত হামিদ এর পুএ আহাদ ( ১৮)
৪। সোলায়মান এর পুএ
হাসিব (১৮)
৫। ফিরোজ শেখ এর পুএ
বায়েজিদ (১৮) মিলে তাকে জোরপূর্বক মোটরসাইকেল উঠিয়ে নিয়ে যায়।
উল্লেখ অপহরণ কারী গন শিশু ওয়ালিদ কে বারাকপুর ইউনিয়ন এর আড়ুয়া এলাকায় ফাঁকা মাঠে ছেড়ে দেয়। এবং ওয়ালিদ এর চাচার মোবাইলে ফোন দিয়ে ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে।
হামিদ মোল্লার পুএ আহাদ মোল্লা (১৮) তাৎক্ষনিক দিঘলিয়া থানা পুলিশ আটক করে।এবং রাতে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে বাকি ৪ জন কে আটক করেছে, এসময় তাদের অপহরণ কাজে ব্যাবহারীত ২ টি মোটরসাইকেল
শিশু ওয়ালিদের দেওয়া তথ্য মতে অপহরনের সাথে জড়িত ৫ আসামীর মধ্যে ৫ জন কে ই আটক করেছে দিঘলিয়া থানা পুলিশ। এ রিপোর্ট পাওয়া পরযন্ত মামার প্রস্তুতি চলছিল।