1. admin@banglarchetona.com : admin :
শুক্রবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৫, ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
র‍্যাব-৬ কর্তৃক যশোর হতে স্ত্রী হত্যা মামলার আসামি আসাদুল আটক কুয়েটে ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত খুবিতে ৫ কর্মচারী কর্মকর্তা- কর্মচারী প্রনোদনা পুরস্কার পেলেন খুলনায় নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে দেশীয় অস্ত্রসহ একাধিক মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি আটক। খুলনায় নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে দেশীয় অস্ত্রসহ একাধিক মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি আটক। ডুমুরিয়ায় পোকা দমনে আলোক ফাঁদ খুলনায়  অবৈধ পলিথিন বন্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান দিঘলিয়ায় অফিস ব্যবস্থাপনা ও সক্ষমতাবৃদ্ধি বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত। ফুলবাড়ীতে গ্রামবাসীর সহযোগিতায় ৮ জন চোরচক্র সদস্যকে গ্রেফতার করে থানা পুলিশ দিঘলিয়ায় ভাতিজি ধ”র্ষ”ন ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা, ধর্ষক আজম মোড়ল আটক।

ডুমুরিয়ায় রোজা উপলক্ষে ফল কিনতে হিমসিম খাচ্ছে সাধারণ ক্রেতারা

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২ মার্চ, ২০২৫
  • ৮১ বার পঠিত

শেখ মাহতাব হোসেন ডুমুরিয়া খুলনা।

রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের পাশাপাশি চাহিদা থাকে বিভিন্ন জাতের ফলের। দিনশেষে ইফতারিতে ফল না থাকলে যেন অতৃপ্তি থেকে যায়। সেই ইফতারের আয়োজনে নানারকম ফল স্থান পায়। তবে এবার রমজানেও ফলের দামে বেশী থাকায় রোজাদারা ফল কিনতে হিমসিম খাচ্ছে।
রবিবার ২মার্চ ডুমুরিয়া ফল বাজার ঘুরে এবং সংশ্লিষ্ট ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে ফল বাজারের এমন চিত্র দেখা গেছে। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ডালিম ৩৫০-৪০০ টাকা, আঙুর ৩২০-৩৫০ টাকা, ড্রাগন ৫৫০ টাকা, কালো আঙুর ৪২০-৪৫০ টাকা, মাল্টা ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা, বেল মানভেদে ১৫০-২০০ টাকা, পেয়ারা ৬০ থেকে ৮০ টাকা, প্রতি হালি কলা ২০-৫০ টাকা এবং প্রতি পিস মাঝারি সাইজের তরমুজ ৩০০ টাকা, বড় তরমুজ ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা, প্রতি কেজি আপেল মানভেদে ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা, নাশপাতি ৩২০ টাকা, সফেদা ১৮০ টাকা, আনারস প্রতি পিচ ৫০ টাকা, কমলা ২৮০ টাকা, চায়না কমলা ৩২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। রমজান উপলক্ষে ফল ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারণে প্রতি কেজি বিভিন্ন ফলে ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেড়েছে।
মহানবী (সা.) বলেছেন, পণ্যদ্রব্য আটক করে অধিক মূল্যে বিক্রয়কারী অবশ্যই পাপী ( সহী মুসলিম শরীফ)। অন্য হাদিসে এসেছে, ‘আমদানিকারক রিজিকপ্রাপ্ত হয়, আর মজুতদার হয় অভিশপ্ত। ইসলাম পণ্যদ্রব্যকে তার যথাযথ ভোক্তার কাছে হস্তান্তরে বদ্ধপরিকর। সেক্ষেত্রে যাতে কোনো ধরনের শোষণের অবকাশ না থাকে—সেদিকে দৃষ্টি রেখেছে ইসলাম। কারণ, যদি এমনটি হয়, তাহলে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের যে কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হবার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া এগুলো প্রতারণারও অন্তর্ভুক্ত।

ক্রেতা মোঃ আশরাফুল, বলেন, বৃদ্ধ মা রোজা রাখেন। মা প্রতিদিন একটু ফল খান ইফতারে। বাচ্চারাও ফল পছন্দ করে। কিন্তু ফলের যে দাম তাতে আর কিনে খাবার উপায় নেই। আনার, নাশপাতি, আঙুর যা কিছুই কিনতে যাই অনেক দাম। যে টাকা রোজগার করি তা দিয়ে পরিবারকে ফল কিনে খাওয়ানোর মতো সম্ভব না। বিক্রেতা ইনসাফ বলেন, সবকিছু আসলে আড়ৎদারদের হাতে। তারাই দাম কমায় আবার বাড়ায়। এখানে আমাদের হাত নেই। আমরা ছোট ব্যবসায়ী, আমাদের বলে লাভ নেই।

বিশ্বের মুসলিম দেশগুলোতে রমজান আসলেই সবকিছুর দাম কিছুটা স্বাভাবিক কমে। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা তার ভিন্ন রূপ দেখায়। রমজান আসলেই নিত্যপণ্যের পাশাপাশি ফল ব্যবসায়ীরাও ফলের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়িয়ে দেয়। মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষের জন্য ফল ক্রয় করাটা হয়ে যায় কষ্টসাধ্য।

 

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park