1. admin@banglarchetona.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
খুলনায় মরহুম মাও: আতাউর রহমানের আত্মার মাগফিরাত কামনায় আলোচনা ও দোয়া মাহফিল ইউএনও বিরুদ্ধে চাচা’কে বাবা বানিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরির নেওয়ার অভিযোগ দিঘলিয়া উপজেলা জাকের পার্টির আয়োজনে জনসভা ও র‍্যালী অনুষ্ঠিত টেকসই মান উন্নয়নে বিশ্ব বিনির্মাণে গণসচেতনতা ও ভেজালমুক্ত পণ্য উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানের অগ্রগতির ভূমিকা অপরিহার্য । ৫৬ তম বিশ্বমান দিবস উপলক্ষে ‍আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রিয়াজ উদ্দিন। দিঘলিয়ায় ফ্যাসীস্ট সরকারের আমলাদের খবরদারী বিতর্কিত জায়গায় মন্দির নির্মাণ তেরখাদায় উপজেলা আর্ন্তজাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২৫ উদযাপন খুলনার কয়রায় মারপিট, লুটপাট ও ঘের দখল থানায় অভিযোগ খুলনা ডিসি ফুড তানভীর হোসেনের মানবিক উদ্যোগ গ্রহনে সর্ব মহলে প্রশংসিত দিঘলিয়ায় শিশু জিসান হত্যার মুল আসামির ফয়সালের বাড়িতে বহিরাগতদের অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

ডুমুরিয়ায় তিলের ফলন ভালো হয়েছে।

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫
  • ৮৯ বার পঠিত

শেখ মাহতাব হোসেন ডুমুরিয়া খুলনা।

খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলায় বিনা তিল -২
বাম্পার ফলন হয়েছে।
তৈল জাতীয় ফসল তিলের ব্যাপক ফলনে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। এই অঞ্চলের মাটি তিল চাষের জন্য বেশ উপযোগী। তিলের চাষ পদ্ধতি খুব সহজ ও খরচ কম লাগে। আর কৃষকরা এর চাষ করে ভালো ফলনের পাশাপাশি বাজারে বেশি দামে বিক্রি করে লাভবান হতে পারেন। তাই দিন দিন এই ফসলটির চাষ বাড়ছে। (আধুনিক কৃষি খামারের নিউজ পোর্টাল থেকে নেয়া)
খুলনার ডুমুরিয়ার কালিকাপুর পচা খোলা চাষিরা ঐতিহ্যগতভাবেই তিলের অধিক চাষ করে থাকেন। প্রতি বছরের ন্যায় এবছরও তারা তিলের চাষ করেছেন। এতে গত বছরের তুলনায় এবছর বেশি ফলন পেয়েছেন। কৃষকরা তেলের পাশাপাশি তিল থেকে খৈলও পেয়ে থাকেন। যা গবাদি পশুর খাবার হিসেবে বিক্রি করে বাড়তি আয় করতে পারেন। ফলন বাড়ছে এবং কৃষকরা লাভবান হতে পারছেন বলে ধীরে ধীরে এর চাষ আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। আনন্দে ভাসছেন তারা।উপজেলা কৃষি অফিসের সূত্র মতে, চলতি বছর ডুমুরিয়া ৪০০ হেক্টর জমিতে তিল চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। কিন্তু ৪৯০ হেক্টর জমিতে তিলের চাষ হয়েছে।তিলচাষী পানাগাড়ী গ্রামের পঙ্কজ মন্ডল,কুমারেশ মন্ডল বলেন, আমি গত বছরও তিলের চাষ করেছিলাম। গত বছরের চেয়ে এবছর তিলের ফলন খুব ভালো হয়েছে। কৃষি বিভাগের পরামর্শ অনুযায়ী উচ্চ ফলনশীল জাতের তিল চাষ করছি এবং উৎপাদিত ফসল বিক্রি করে লাভবান হচ্ছি।হাটগাছা গ্রামের বাসিন্দা পূণেন্দু মন্ডল, পঙ্কজ মন্ডল,বলেন, আমি প্রতি বছরই তিলের চাষ করি। এবছরও করেছি। গতবারের চেয়ে এবার বেশি ফলন পেয়েছি। তিল দিয়ে পিঠা-পুলি তৈরী করতে পারি। আর এর থেকে শুধু তেল নয়, খৈলও পাওয়া যায়। যা গবাদি পশুর গো-খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করতে পারি। প্রতি মণ তিল ১৫০০ টাকা দরে বিক্রি করে আমরা লাভবান হতে পারি। আগামীতে আরো বেশি জমিতে চাষ করবো।

ডুমুরিয়া উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ ইনসাদ ইবনে আমিন ডুমুরিয়া উপজেলায় দিন দিন তিল চাষ ও চাষির সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।তিল চাষে কৃষকরা অনেক দিক দিয়ে লাভবান হতে পারেন। এই গাছের পাতা জমিতে পড়ে পচে গেলে তা সবুজ সারের কাজ করে। এতে জমির উর্বরতা আরো বৃদ্ধি পায়। কৃষকের উৎপাদিত তিল থেকে ভোজ্য তেল ও খৈল পাওয়া যায়। এগুলো কৃষকরা বিক্রি করতে পারেন। পাশাপাশি এর গাছ জ্বালানী হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। আমরা কৃষকদের মাঠ পর্যায়ে যেয়ে পরামর্শ ও সহযোগিতা করছি। আশা করছি কৃষকরা আরো বেশি লাভবান হতে পারবেন।।।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park