1. admin@banglarchetona.com : admin :
শুক্রবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
র‍্যাব-৬ কর্তৃক যশোর হতে স্ত্রী হত্যা মামলার আসামি আসাদুল আটক কুয়েটে ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত খুবিতে ৫ কর্মচারী কর্মকর্তা- কর্মচারী প্রনোদনা পুরস্কার পেলেন খুলনায় নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে দেশীয় অস্ত্রসহ একাধিক মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি আটক। খুলনায় নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে দেশীয় অস্ত্রসহ একাধিক মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি আটক। ডুমুরিয়ায় পোকা দমনে আলোক ফাঁদ খুলনায়  অবৈধ পলিথিন বন্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান দিঘলিয়ায় অফিস ব্যবস্থাপনা ও সক্ষমতাবৃদ্ধি বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত। ফুলবাড়ীতে গ্রামবাসীর সহযোগিতায় ৮ জন চোরচক্র সদস্যকে গ্রেফতার করে থানা পুলিশ দিঘলিয়ায় ভাতিজি ধ”র্ষ”ন ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা, ধর্ষক আজম মোড়ল আটক।

ডুমুরিয়ায় ঘুম নেই দর্জি পাড়ায় মানুষের কাছে অর্থ না থাকায় এ বছরে কাজের চাপ কম

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২২ মার্চ, ২০২৫
  • ৮০ বার পঠিত

শেখ মাহতাব হোসেন ডুমুরিয়া খুলনা।

খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলায় পোশাক তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন দর্জিপাড়ার কারিগররা। কাটিং মাস্টার ক্রেতার শরীরের মাপ অনুযায়ী কাটছেন কাপড়, আর কারিগররা সেটি নিপুণ হাতে সেলাই করে পোশাক তৈরি করছেন। ঈদের আগেই পোশাক ক্রেতার হাতে তুলে দিতে রাতদিন কাজ করছেন কারিগররা। খাওয়া-ঘুম বিশ্রামের সুযোগ পাচ্ছেন না তারা। এরপরেও পোশাক তৈরি ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ বছর তারা ক্রেতাদের কাছ থেকে আশানুরূপ সাড়া পাননি। গার্মেন্টেসে তৈরি অভিজাত নামিদামি ব্রান্ডের পোশাকের ভিড়ে দর্জির হাতের তৈরি পোশাকে কদর এখনো রয়ে গেছে। বিশেষ করে ঈদ পার্বণে রুচিশীল ক্রেতারা অভিজাত শপিং মল থেকে নামিদামি কোন ব্রান্ডের পোশাক না কিনে ছিট কাপড় কিনে ছুটে যান দর্জি বাড়িতে। দর্জির নিপুণ হাতের ছোঁয়ায় তৈরি পোশাক ছাড়া তাদের ঈদ যেন অপূর্ণ থেকে যায়।
ডুমুরিয়া তরুর টেইলার্সসহ বহু অভিজাত দর্জি দোকান রয়েছে। যেখানে বছর জুড়ে চলে পোশাক তৈরির কর্মযজ্ঞ। ঈদ কিংবা অন্য কোন পার্বণ এলে সেটি কয়েকগুণ বৃদ্ধি পায়। পুরুষের তৈরির পোশাকের তালিকা রয়েছে পাঞ্জাবি, পায়জামা, ট্রাউজার ও জুব্বা। অন্যদিকে মহিলাদের তৈরি পোশাকের তালিকায় রয়েছে সালোয়ার, কামিজ, ফ্রক, বোরকা ও হিজাব।
ডুমুরিয়া ‌বাজার‌ কাউন্সিল সড়কে টেইলার্সে কথা হয় ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলামের সাথে। তিনি বলেন, আমি দর্জির হাতে তৈরি পোশাকে অভ্যস্থ। বছরের বিভিন্ন সময়ের পাশাপাশি প্রতি রমজানের ঈদে আমি পোশাক তৈরি করি। তাই প্রতিবারের মত এবারের ঈদেও পাঞ্জাবি ও পায়জামা তৈরি করতে এসেছি।
তরুর টেইলার্সের মালিক তরু জানান, এবার রমজানের ঈদকে সামনে রেখে ক্রেতাদের কাছ থেকে আশানুরূপ সাড়া পাইনি। এ বছর কাজ তুলনামূলক কম। বিগত বছর রমজানের আগে কিংবা রমজান শুরু হলেই কাজের চাপে অর্ডার নেওয়া বন্ধ করে দিতাম। এ বছর রমজানের প্রথম দশকে কাজের চাপ অনেক কম ছিল। দ্বিতীয় দশকে কাজের চাপ বেড়েছে। কাজের অর্ডার বন্ধ ঘোষণা দেওয়ার মতো অবস্থা এখনো তৈরি হয়নি। বতর্মানে কাজের যে অবস্থা তাতে করে অর্ডার নিলে ঈদের আগে ডেলিভারি দিতে কোন সমস্যা হবে না।
তিনি আরও বলেন, এ বছর তৈরি পোশাকের মজুরি বৃদ্ধি করা হয়নি। বিগত বছরের মূল্য তালিকা অনুযায়ী পোশাক তৈরি করা হচ্ছে।।

 

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park