1. admin@banglarchetona.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
খুলনায় মরহুম মাও: আতাউর রহমানের আত্মার মাগফিরাত কামনায় আলোচনা ও দোয়া মাহফিল ইউএনও বিরুদ্ধে চাচা’কে বাবা বানিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরির নেওয়ার অভিযোগ দিঘলিয়া উপজেলা জাকের পার্টির আয়োজনে জনসভা ও র‍্যালী অনুষ্ঠিত টেকসই মান উন্নয়নে বিশ্ব বিনির্মাণে গণসচেতনতা ও ভেজালমুক্ত পণ্য উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানের অগ্রগতির ভূমিকা অপরিহার্য । ৫৬ তম বিশ্বমান দিবস উপলক্ষে ‍আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রিয়াজ উদ্দিন। দিঘলিয়ায় ফ্যাসীস্ট সরকারের আমলাদের খবরদারী বিতর্কিত জায়গায় মন্দির নির্মাণ তেরখাদায় উপজেলা আর্ন্তজাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২৫ উদযাপন খুলনার কয়রায় মারপিট, লুটপাট ও ঘের দখল থানায় অভিযোগ খুলনা ডিসি ফুড তানভীর হোসেনের মানবিক উদ্যোগ গ্রহনে সর্ব মহলে প্রশংসিত দিঘলিয়ায় শিশু জিসান হত্যার মুল আসামির ফয়সালের বাড়িতে বহিরাগতদের অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

ডুমুরিয়ায় ঘুম নেই দর্জি পাড়ায় মানুষের কাছে অর্থ না থাকায় এ বছরে কাজের চাপ কম

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২২ মার্চ, ২০২৫
  • ১২৮ বার পঠিত

শেখ মাহতাব হোসেন ডুমুরিয়া খুলনা।

খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলায় পোশাক তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন দর্জিপাড়ার কারিগররা। কাটিং মাস্টার ক্রেতার শরীরের মাপ অনুযায়ী কাটছেন কাপড়, আর কারিগররা সেটি নিপুণ হাতে সেলাই করে পোশাক তৈরি করছেন। ঈদের আগেই পোশাক ক্রেতার হাতে তুলে দিতে রাতদিন কাজ করছেন কারিগররা। খাওয়া-ঘুম বিশ্রামের সুযোগ পাচ্ছেন না তারা। এরপরেও পোশাক তৈরি ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ বছর তারা ক্রেতাদের কাছ থেকে আশানুরূপ সাড়া পাননি। গার্মেন্টেসে তৈরি অভিজাত নামিদামি ব্রান্ডের পোশাকের ভিড়ে দর্জির হাতের তৈরি পোশাকে কদর এখনো রয়ে গেছে। বিশেষ করে ঈদ পার্বণে রুচিশীল ক্রেতারা অভিজাত শপিং মল থেকে নামিদামি কোন ব্রান্ডের পোশাক না কিনে ছিট কাপড় কিনে ছুটে যান দর্জি বাড়িতে। দর্জির নিপুণ হাতের ছোঁয়ায় তৈরি পোশাক ছাড়া তাদের ঈদ যেন অপূর্ণ থেকে যায়।
ডুমুরিয়া তরুর টেইলার্সসহ বহু অভিজাত দর্জি দোকান রয়েছে। যেখানে বছর জুড়ে চলে পোশাক তৈরির কর্মযজ্ঞ। ঈদ কিংবা অন্য কোন পার্বণ এলে সেটি কয়েকগুণ বৃদ্ধি পায়। পুরুষের তৈরির পোশাকের তালিকা রয়েছে পাঞ্জাবি, পায়জামা, ট্রাউজার ও জুব্বা। অন্যদিকে মহিলাদের তৈরি পোশাকের তালিকায় রয়েছে সালোয়ার, কামিজ, ফ্রক, বোরকা ও হিজাব।
ডুমুরিয়া ‌বাজার‌ কাউন্সিল সড়কে টেইলার্সে কথা হয় ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলামের সাথে। তিনি বলেন, আমি দর্জির হাতে তৈরি পোশাকে অভ্যস্থ। বছরের বিভিন্ন সময়ের পাশাপাশি প্রতি রমজানের ঈদে আমি পোশাক তৈরি করি। তাই প্রতিবারের মত এবারের ঈদেও পাঞ্জাবি ও পায়জামা তৈরি করতে এসেছি।
তরুর টেইলার্সের মালিক তরু জানান, এবার রমজানের ঈদকে সামনে রেখে ক্রেতাদের কাছ থেকে আশানুরূপ সাড়া পাইনি। এ বছর কাজ তুলনামূলক কম। বিগত বছর রমজানের আগে কিংবা রমজান শুরু হলেই কাজের চাপে অর্ডার নেওয়া বন্ধ করে দিতাম। এ বছর রমজানের প্রথম দশকে কাজের চাপ অনেক কম ছিল। দ্বিতীয় দশকে কাজের চাপ বেড়েছে। কাজের অর্ডার বন্ধ ঘোষণা দেওয়ার মতো অবস্থা এখনো তৈরি হয়নি। বতর্মানে কাজের যে অবস্থা তাতে করে অর্ডার নিলে ঈদের আগে ডেলিভারি দিতে কোন সমস্যা হবে না।
তিনি আরও বলেন, এ বছর তৈরি পোশাকের মজুরি বৃদ্ধি করা হয়নি। বিগত বছরের মূল্য তালিকা অনুযায়ী পোশাক তৈরি করা হচ্ছে।।

 

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park