1. admin@banglarchetona.com : admin :
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টেকসই মান উন্নয়নে বিশ্ব বিনির্মাণে গণসচেতনতা ও ভেজালমুক্ত পণ্য উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানের অগ্রগতির ভূমিকা অপরিহার্য । ৫৬ তম বিশ্বমান দিবস উপলক্ষে ‍আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রিয়াজ উদ্দিন। দিঘলিয়ায় ফ্যাসীস্ট সরকারের আমলাদের খবরদারী বিতর্কিত জায়গায় মন্দির নির্মাণ তেরখাদায় উপজেলা আর্ন্তজাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২৫ উদযাপন খুলনার কয়রায় মারপিট, লুটপাট ও ঘের দখল থানায় অভিযোগ খুলনা ডিসি ফুড তানভীর হোসেনের মানবিক উদ্যোগ গ্রহনে সর্ব মহলে প্রশংসিত দিঘলিয়ায় শিশু জিসান হত্যার মুল আসামির ফয়সালের বাড়িতে বহিরাগতদের অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ৫৬ তম বিশ্ব মান দিবস ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন : ফুলবাড়ীতে জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। র‌্যাব-৬ সাতক্ষীরা থেকে সাত মামলার আসামিকে গ্রেফতার করেছে

ডুমুরিয়ায় কয়েক দিন ধরেই পুড়ছে জনজীবন, গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা মানুষের।

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
  • ১২২ বার পঠিত

শেখ মাহতাব হোসেন ডুমুরিয়া খুলনা।

খুলনার ডুমুরিয়ায় তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ। প্রখর রোদ আর অসহনীয় তাপমাত্রার কারনে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। বসন্তের দিন ফুরিয়ে রুক্ষ প্রকৃতিতে এখন কেবলই সূর্যের সীমাহীন উত্তাপ। অসহনীয় গরমে সবচেয়ে কষ্টে আছেন দিনমজুর সহ খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। রৌদ্র ও গরমের তীব্রতা এতটাই বেশি যে, বাইরে কাজে বের হয়ে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। জীবিকার তাগিদে উপায়ান্ত না পেয়ে তীব্র রোদেই কাজে বের হতে হয় খেটে খাওয়া মানুষদের। দিনমজুর থেকে শুরু করে নিম্ন আয়ের মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে অন্য সবার চেয়ে বেশি। উপজেলার বালিয়া খালি এলাকার ভ্যানচালক আলী আহমদ বলেন, আমাদের মতো গরিবদের আর গরম, মরলে কি? বাঁচলেইবা কি? জীবিকার তাগিদে রাস্তায় বের হতেই হয়। উপজেলার ইজিবাইক, সিএনজি, ভ্যানচালক, দিনমজুরসহ নিম্ন আয়ের মানুষদের মন্তব্য প্রায় একই। গত কয়েক দিন ধরেই পুড়ছে জনজীবন। গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা মানুষের। দিনে তীব্র গরমের পর রাতেও নেই স্বস্তি। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানিয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটে। আগের মতো বড় বড় গাছ নেই, পুকুর নেই, খাল নেই। এসব কারণে বাতাসের সঙ্গে ময়েশ্চার বহন করে না, সবকিছু শুষ্ক হয়ে যাওয়ায় গরমের তীব্রতা বাড়ছে। যেখানে সেখানে ছায়া মানুষ বিশ্রাম নিচ্ছে, স্বস্তি পেতে ঠান্ডা সরবত বা ডাব খাচ্ছে। রাস্তায় বের হলে সাথে ছাতা নিয়ে বের হচ্ছেন পথচারিরা। উপজেলা সদরের দোকান পাটেও কমে গেছে ভিড়। ঠান্ডা পানীয় সরবত ও আইক্রিমের দোকানে কিছুটা ভিড় দেখা গেলেও অন্যান্য দোকানে চলছে নীবরতা। প্রচন্ড গরমে কৃষি কাজেও প্রভাব পড়ছে। চাষিরা বলছেন মাঠে কাজ করাটা এখন চরম কষ্টকর হয়ে পড়েছে। গরমে পানিশূন্যতাসহ নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। হঠাৎ গরম বেড়ে যাওয়ায় পেশাজীবী, শ্রমজীবী মানুষ, বিশেষ করে ইজিবাইক-ভ্যানচালকদের অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তীব্র গরমে পানিশূন্যতা কিংবা হিটস্ট্রোক এড়াতে একটানা কাজ না করে বিশ্রাম নিয়ে কাজ করতে হবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকরা। তারা বলেন, প্রচন্ড গরমে শিশু ও বৃদ্ধরা সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। আমরা সবাইকে স্যালাইন খাওয়া ও ছায়াযুক্ত স্থানে থাকার পরামর্শ দিচ্ছি।।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park