1. admin@banglarchetona.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
খুলনায় মরহুম মাও: আতাউর রহমানের আত্মার মাগফিরাত কামনায় আলোচনা ও দোয়া মাহফিল ইউএনও বিরুদ্ধে চাচা’কে বাবা বানিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরির নেওয়ার অভিযোগ দিঘলিয়া উপজেলা জাকের পার্টির আয়োজনে জনসভা ও র‍্যালী অনুষ্ঠিত টেকসই মান উন্নয়নে বিশ্ব বিনির্মাণে গণসচেতনতা ও ভেজালমুক্ত পণ্য উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানের অগ্রগতির ভূমিকা অপরিহার্য । ৫৬ তম বিশ্বমান দিবস উপলক্ষে ‍আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রিয়াজ উদ্দিন। দিঘলিয়ায় ফ্যাসীস্ট সরকারের আমলাদের খবরদারী বিতর্কিত জায়গায় মন্দির নির্মাণ তেরখাদায় উপজেলা আর্ন্তজাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২৫ উদযাপন খুলনার কয়রায় মারপিট, লুটপাট ও ঘের দখল থানায় অভিযোগ খুলনা ডিসি ফুড তানভীর হোসেনের মানবিক উদ্যোগ গ্রহনে সর্ব মহলে প্রশংসিত দিঘলিয়ায় শিশু জিসান হত্যার মুল আসামির ফয়সালের বাড়িতে বহিরাগতদের অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

চিংড়ি চাষে বিপ্লব আনতে পারে হরিণা চিংড়ি

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫
  • ১৪২ বার পঠিত

শেখ মাহতাব হোসেন ডুমুরিয়া খুলনাঃ

শনিবার ২৮ জুন ২০২৫ সকাল সাড়ে ১০টায় গল্লামারী মৎস্য খামারের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি মো: হাছানুজ্জামান, যুগ্ম সচিব, মৎস্য ও প্রানি সম্পদ মন্ত্রনালয়, বলেন
চিংড়ি চাষীদের জন্য নব দিগন্ত উন্মুচোন করতে পারে হরিণা চিংড়ি
উপক’লীয় এলাকার ভাগ্য বদলে দিতে পারে হরিণা চিংড়ি
হরিণা চিংড়ি উপক’লীয় এলাকার একটি পরিচিত নাম্। সাধানরত বাগদা চিংড়ির ঘেরে সাথী ফসল হিসেবে এটি উৎপাদন হয় এবং জেলেরা নদী থেকেও এটি আহরণ করে থাকেন।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিপুল কুমার বশাক,
কিন্তু এ চিংড়ির একক চাষ করেও লাভবান হওয়া যায় কিনা সেটি নিয়ে গবেষণা করেছেন সিলেট কৃষি বিশ^বিদ্যালয় থেকে প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ড ও প্রফেসর ড. মোহাম্মদ এনামুল কবির। প্রায় এক বছর গবেষণা করার পর আজ এ বিষয়ের উপর মৎস্য বীজ উৎপাদন খামার, খুলনা সদর, খুলনা এ গবেষণা

ফলাফলের উপর ভিত্তি করে অনুষ্ঠিত হলো প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা। মূল গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ড। গবেষকগন জানান যে, চিংড়ি চাষীদের জন্য নব দিগন্ত উন্মুচোন করতে পারে হরিণা চিংড়ি। মাত্র ২/৩ মাসে একটি ফসল ঘরে তোলা সম্ভব, সেক্ষেত্রে হরিণা চিংড়ির বছরে অনায়াসে ৩টি ফসল করা সম্ভব এবং এটি বাগদা চিংড়ির থেকে লাভবান ফসল হতে পারে। তারা আরও জানান যে, এ প্রজাতির চিংড়ি অত্যন্ত কষ্ট সহিন্সু এবং রোগে কম আক্রান্ত হয়। তাই এটি একক চাষের আওতায় আনা গেলে এবং উপক’লীয় ১৬টি জেলায় সেটি ছড়িয়ে দিলে চিংড়ি চাষে বিপ্লব আসবে। গবেষকগন হরিণা চিংড়ির চাষ উপযোগী একটি ইনোভেটিভ খাদ্য তৈরী করেছেন। কর্মশালায় গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ড, অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, পরিচালক, মৎস্য অধিদপ্তর, খুলনা বিভাগ, খুলনা। গবেষণা প্রকল্পটিতে ফান্ডিং করেছে মৎস্য অধিদপ্তরের সাসটেইনেবল কোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রজেক্ট।
উপস্থিত ছিলেন জেলা উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা, সাংবাদিক, হরিণা চিংড়ি চাষী ও সুধীজন।।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park