1. admin@banglarchetona.com : admin :
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
টেকসই মান উন্নয়নে বিশ্ব বিনির্মাণে গণসচেতনতা ও ভেজালমুক্ত পণ্য উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানের অগ্রগতির ভূমিকা অপরিহার্য । ৫৬ তম বিশ্বমান দিবস উপলক্ষে ‍আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রিয়াজ উদ্দিন। দিঘলিয়ায় ফ্যাসীস্ট সরকারের আমলাদের খবরদারী বিতর্কিত জায়গায় মন্দির নির্মাণ তেরখাদায় উপজেলা আর্ন্তজাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২৫ উদযাপন খুলনার কয়রায় মারপিট, লুটপাট ও ঘের দখল থানায় অভিযোগ খুলনা ডিসি ফুড তানভীর হোসেনের মানবিক উদ্যোগ গ্রহনে সর্ব মহলে প্রশংসিত দিঘলিয়ায় শিশু জিসান হত্যার মুল আসামির ফয়সালের বাড়িতে বহিরাগতদের অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ৫৬ তম বিশ্ব মান দিবস ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন : ফুলবাড়ীতে জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। র‌্যাব-৬ সাতক্ষীরা থেকে সাত মামলার আসামিকে গ্রেফতার করেছে

গডফাদারের তদবিরে রিমান্ড দাবি করছেনা পুলিশ দিঘলিয়ায় কনডম রিপনের অস্ত্রের ভান্ডার সহযোগীদের হেফাজতে

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১৭ বার পঠিত

এস.এম.শামীম, দিঘলিয়া খুলনা।।

খুলনা’র দিঘলিয়া উপজেলার কুখ্যাত সন্ত্রাসী কনডম রিপন গ্রেফতারে স্বস্তি ফিরলেও সহযোগীরা ধরা ছোঁয়ার বাইরে।পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে অস্ত্র নিয়ে পালিয়ে যায় এক সহযোগী। অস্ত্র ভান্ডার রয়েছে সহযোগীদের কাছে। তাদের চাঁদাবাজিতে আতংকিত ব্যবসায়ীসহ সাধারণ মানুষ। গডফাদারের তদবিরে রিমান্ড দাবি করছেনা থানা পুলিশ এমনটাই চাউর হচ্ছে এলাকায়।

তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, দিঘলিয়া উপজেলার কুখ্যাত সন্ত্রাসী হত্যাসহ ডজন খানেক মামলার আসামী কনডম রিপন। গত ৫ আগষ্ট ‘২৪ এর পর থেকে দিঘলিয়া উপজেলায় একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের বিতর্কিত নেতার পৃষ্ঠপোষকতায় দিঘলিয়া উপজেলায় ব্যাপক হারে চাঁদাবাজি, ছিনতাই ও ভিন্নমতাবলম্বীদের বাড়িতে ডাকাতি করে। এলাকার ভুক্তভোগীমহল ও এলাকার শান্তিপ্রিয় মানুষের লিখিত ও মৌখিক অনেক অভিযোগ পড়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে। যার কারণে মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়ে। উপায়ান্তর না পেয়ে কনডম রিপনকে গ্রেফতার করে যৌথবাহিনী।
এদিকে কনডম রিপনকে গ্রেফতারের পর তার অস্ত্র ভান্ডারের সন্ধান মেলাতে পারেনি পুলিশ। সুত্র জানায়, রিপনকে গ্রেফতারের সময় যৌথ বাহিনী যে বাড়িটি ঘিরে ফেলে সে বাড়ি থেকে বোরকা পরে রিপনের এক সহযোগী অস্ত্রসহ বেরিয়ে যায়। যার কাছে ছিল অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র। তার সাথে সর্বদা ঢাল হয়ে চলতো তার সহোগীরা। রাতে ও দিনে পাহারা দিত তাকে। রাতে অনেকের বাড়িতে শেল্টার দেওয়া হতো। তাকে ব্যবহার করে একটা মহল শুধু মাদকের লাখ লাখ টাকার বাণিজ্যই করেনি, তাকে দিয়ে ডাকাতি ও চাঁদাবাজিতেও পিছিয়ে ছিলনা।

এমনকি অনেকের পরিবারের ঘরের দরজা খুলে দিয়েছিল কনডম রিপনের জন্য এবং দিবারাতে ছেলেদের পাহারার কনডমের নিরাপদ পাহারার ব্যাবস্থাও করে দিয়েছিল অনেকে।
অন্যদিকে কনডম রিপনকে মুক্ত করতে তার সহযোগীদের চাঁদাবাজি অনেকগুণ বেড়েছে। তার সহযোগীরা বিভিন্ন লোকজনকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে চাঁদা দাবি করছে। এদের ভয়ে মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছে।

কুখ্যাত সন্ত্রাসী কনডম রিপনকে গ্রেফতারের পর তার অস্ত্র ভান্ডার উদ্ধারে পুলিশের নিস্ক্রিয়তা জনমনে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। অস্ত্র ভান্ডার উদ্ধারে রিপনকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে অদ্যবধি রিমান্ডের আবেদন করেনি পুলিশ এমনই চাওর হচ্ছে এলাকায়। অভিযোগ রয়েছে একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের এক বিতর্কিত নেতা কনডম রিপনকে পৃষ্ঠপোষকতা করায় তিনি পুলিশকে প্রভাবিত করছে।

যার কারণে রিমান্ডের আবেদন, সহযোগীদের গ্রেফতার ও অস্ত্র উদ্ধারে কোন দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহণ করেননি পুলিশ এমনটাই মানুষের মুখে মুখে।।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park