1. admin@banglarchetona.com : admin :
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টেকসই মান উন্নয়নে বিশ্ব বিনির্মাণে গণসচেতনতা ও ভেজালমুক্ত পণ্য উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানের অগ্রগতির ভূমিকা অপরিহার্য । ৫৬ তম বিশ্বমান দিবস উপলক্ষে ‍আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রিয়াজ উদ্দিন। দিঘলিয়ায় ফ্যাসীস্ট সরকারের আমলাদের খবরদারী বিতর্কিত জায়গায় মন্দির নির্মাণ তেরখাদায় উপজেলা আর্ন্তজাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২৫ উদযাপন খুলনার কয়রায় মারপিট, লুটপাট ও ঘের দখল থানায় অভিযোগ খুলনা ডিসি ফুড তানভীর হোসেনের মানবিক উদ্যোগ গ্রহনে সর্ব মহলে প্রশংসিত দিঘলিয়ায় শিশু জিসান হত্যার মুল আসামির ফয়সালের বাড়িতে বহিরাগতদের অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ৫৬ তম বিশ্ব মান দিবস ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন : ফুলবাড়ীতে জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। র‌্যাব-৬ সাতক্ষীরা থেকে সাত মামলার আসামিকে গ্রেফতার করেছে

খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫
  • ৭৩ বার পঠিত

শেখ মাহতাব হোসেন ডুমুরিয়া খুলনা বাংলার চেতনা নিউজ।

খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়ক। প্রতি কিলোমিটারে প্রায় পাঁচ কোটি টাকা ব্যয়ে পুননির্মাণ করা হয় সড়কটি। অথচ এত ব্যয়বহুল এই সড়কটি এখনই চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে জিরো পয়েন্ট থেকে কৈয়া পর্যন্ত প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকায় সড়কের বেহাল অবস্থা যান চলাচলকে করছে ঝুঁকিপূর্ণ।
বিভিন্ন স্থানে উঠে গেছে বিটুমিন, তৈরি হয়েছে ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত। কোথাও কোথাও পিচ সরে গিয়ে ঢিবি হয়ে আছে, অনেক জায়গায় সড়ক ডেবে গেছে। এমনকি কিছু জায়গা হয়েছে ঢেউয়ের মতো। চলাচল স্বাভাবিক রাখতে কিছু স্থানে ইট বিছিয়ে সাময়িক সলিউশন নেওয়া হলেও তা কোনোভাবেই স্থায়ী সমাধান নয়।
সড়কটির দৈর্ঘ্য ৬৪ কিলোমিটার। এর মধ্যে খুলনার অংশ পড়েছে ৩৩ কিলোমিটার, যা শুরু হয় জিরো পয়েন্ট থেকে ডুমুরিয়া উপজেলার আঠারোমাইল পর্যন্ত। সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের তথ্যানুযায়ী, মহাসড়কটির প্রশস্তকরণ ও পুনর্নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৮ সালে এবং শেষ হয় ২০২০ সালের জুনে। এর পর থেকেই স্থানীয়দের মধ্যে সড়কের নির্মাণমান নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। নির্মাণের এক বছরের মধ্যেই উঠে যেতে শুরু করে বিটুমিন।
নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)র ডুমুরিয়া উপজেলা শাখার সভাপতি খান মহিদুল ইসলাম বলেন, সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর থেকে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ পণ্য পরিবহন হচ্ছে এই রাস্তায়। অতিরিক্ত ভারী যানবাহন চলাচল এবং নিম্নমানের নির্মাণকাজ মিলিয়ে সড়কটির এই করুণ অবস্থা হয়েছে। বর্তমানে এটি যেন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিনই ঘটছে দুর্ঘটনা। যাত্রীরা পড়ছেন চরম দুর্ভোগে।
এদিকে সড়ক ও জনপথ বিভাগের খুলনা অঞ্চলের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. তানিমুল হক বলেন, পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর এই মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়ে গেছে প্রায় ৬০ শতাংশ পর্যন্ত। অথচ সড়কটি যে ধরনের ফাউন্ডেশনে নির্মাণ করা হয়েছিল, তা এত ভার বহন করতে সক্ষম নয়।
উল্লেখ্য ডাক্তার জামিনুর রহমান বলেন মটরবাইক, সি এন জি, ইজি বাইকসহ ছোট ছোট যানবাহনে করে যাত্রীদের বড় বড় গাড়ী গুলো চাকার অপরিষ্কার ময়লা পানি সিটে যেয়ে ভদ্রলোকদের কাপড় ময়লা করে দিচ্ছে ।
এতে করে ছোট ছোট গাড়ির যাত্রীগুলো সীমাহীন দুর্ভাগ হতে হচ্ছে।।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park