1. admin@banglarchetona.com : admin :
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টেকসই মান উন্নয়নে বিশ্ব বিনির্মাণে গণসচেতনতা ও ভেজালমুক্ত পণ্য উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানের অগ্রগতির ভূমিকা অপরিহার্য । ৫৬ তম বিশ্বমান দিবস উপলক্ষে ‍আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রিয়াজ উদ্দিন। দিঘলিয়ায় ফ্যাসীস্ট সরকারের আমলাদের খবরদারী বিতর্কিত জায়গায় মন্দির নির্মাণ তেরখাদায় উপজেলা আর্ন্তজাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২৫ উদযাপন খুলনার কয়রায় মারপিট, লুটপাট ও ঘের দখল থানায় অভিযোগ খুলনা ডিসি ফুড তানভীর হোসেনের মানবিক উদ্যোগ গ্রহনে সর্ব মহলে প্রশংসিত দিঘলিয়ায় শিশু জিসান হত্যার মুল আসামির ফয়সালের বাড়িতে বহিরাগতদের অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ৫৬ তম বিশ্ব মান দিবস ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন : ফুলবাড়ীতে জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। র‌্যাব-৬ সাতক্ষীরা থেকে সাত মামলার আসামিকে গ্রেফতার করেছে

খুলনা বটিয়াঘাটায় আউশ ধান বাম্পার ফলনে কৃষকের চোখে মুখে আনন্দের ছাপ

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫
  • ৩৭ বার পঠিত

মহিদুল ইসলাম (শাহীন) খুলনা বাংলার চেতনা নিউজ।

খুলনা জেলার আউশ ধানের ফলন প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি পাচ্ছে বটিয়াঘাটা উপজেলা কৃষকেরা। ফলে তারা খুব আনন্দিত । অনুকূল আবহাওয়া,সঠিক সার, বীজের সরবরাহ এবং কৃষি কর্মকর্তাদের সার্বক্ষণিক তদারকি জন্য বাম্পার ফলনের প্রধান কারণ বলে সচেতন মহলের মন্তব্য। বটিয়াঘাটা উপজেলার জলমা ইউনিয়নের হরিনটানা গ্রামের কৃষক মোঃ খানজাহান আলী সর্দার বলেন,এ বছর পাঁচ বিঘা জমিতে রোপা আউশ ধানের চাষাবাদ করেছি। আশা করছি বিঘা প্রতি ১৭-১৮ মন ফলন পাবো।তিনি আরও জানান,আগামী বছর ২০ বিঘা জমিতে রোপা আউশ ধানের চাষাবাদ করবো। বর্তমানে এই জমিতে এখন রোপা আমন ধানের চাষ করবো। খুব খুশি একই জমিতে তিন বার ধান করতে পারছি। শুড়িখালী গ্রামের কৃষক মোঃ রানা খাঁ বলেন, কৃষি বিভাগের পরামর্শে রোপা আউশ ধানের চাষাবাদ করেছি ১৬ বিঘা জমিতে।

ধান অনেক কৃষকেরা দেখতে আসছে। তারাও আগামীতে আউশ ধান চাষ করবে,আমি খুব খুশি ভালো ফলন দেখে। সংশ্লিষ্ট এলাকার উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা জীবানন্দ রায় বলেন,দেশের খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বোরো ধান কর্তনের পর ঐ একই জমিতে রোপা আউশ ধানের চাষাবাদ করানোর জন্য কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করেছি। আউশ ধান কর্তন করলাম হেঃ প্রতি ৫.৩ মে,টন ফলন পেয়েছে।

এখন এই জমিতে রোপা আমন ধানের চাষাবাদের আওতায় নিয়ে আসবো। ফলে দিন দিন ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বটিয়াঘাটা উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ আবু বকর সিদ্দিক বলেন,এ বছর উপজেলায় ৪৫ হেঃ জমিতে আবাদ হয়েছে। প্রণোদনা ও কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করে চাষাবাদ করা হয়েছে।কৃষকেরা খুব খুশি,ভালো ফলন হয়েছে দেখে।আগামীতে ১০০ হেঃ জমিতে চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।
সার্বিক বিষয় খুলনা জেলা কৃষি দপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ নজরুল ইসলাম বলেন,

জেলায় লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ৫১৯৫ হেক্টর কিন্তু অর্জিত হয়েছে ৫৩০৯ হেক্টর। ইতোমধ্যে ১৫৯৩ হেক্টর জমির ধান কর্তন করা হয়েছে। হেক্টর প্রতি ফলন পাওয়া গেছে ২.৪২ মে.টন। এ বছর খুলনা জেলায় আউশ চাষে মোট ২০০০ কৃষককে প্রণোদনা দেয়া হয়েছিলো। তখন প্রত্যেক কৃষককে ৫ কেজি ধান বীজ,১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার প্রদান করা হয়েছিলো।।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park