1. admin@banglarchetona.com : admin :
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টেকসই মান উন্নয়নে বিশ্ব বিনির্মাণে গণসচেতনতা ও ভেজালমুক্ত পণ্য উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানের অগ্রগতির ভূমিকা অপরিহার্য । ৫৬ তম বিশ্বমান দিবস উপলক্ষে ‍আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রিয়াজ উদ্দিন। দিঘলিয়ায় ফ্যাসীস্ট সরকারের আমলাদের খবরদারী বিতর্কিত জায়গায় মন্দির নির্মাণ তেরখাদায় উপজেলা আর্ন্তজাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২৫ উদযাপন খুলনার কয়রায় মারপিট, লুটপাট ও ঘের দখল থানায় অভিযোগ খুলনা ডিসি ফুড তানভীর হোসেনের মানবিক উদ্যোগ গ্রহনে সর্ব মহলে প্রশংসিত দিঘলিয়ায় শিশু জিসান হত্যার মুল আসামির ফয়সালের বাড়িতে বহিরাগতদের অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ৫৬ তম বিশ্ব মান দিবস ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন : ফুলবাড়ীতে জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। র‌্যাব-৬ সাতক্ষীরা থেকে সাত মামলার আসামিকে গ্রেফতার করেছে

কৌশিকী অমাবস্যায় বাদু শিবানন্দ আশ্রমে ভক্তদের ভীর।

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ৫৯ বার পঠিত

রিপোর্টার, শম্পা দাস ও সমরেশ রায় , কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ।

আজ ৩০ শে জানুয়ারী বৃহস্পতিবার, ২৯ শে জানুয়ারী বুধবার কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে, বাদু শিবানন্দ আশ্রমে সকাল থেকেই ভক্তদের ভীড় জমতে থাকে, দূর দূরান্ত থেকে ভক্তরা এসে উপস্থিত হন আশ্রমে, হোম ও যজ্ঞের মধ্য দিয়ে চলে পূজার্চনা, স্বামী শিবানন্দ মহারাজ একজন নিষ্ঠামান ধর্মগুরু, জানা যায় এই মন্দিরে যারা মানত করেন তারা সুফল পান, মায়ের কাছে বিভিন্ন মানত করে যান। কিন্তু শিবানন্দ মহারাজ কোন জ্যোতিষ বা তান্ত্রিক নয়। তিনি রামকৃষ্ণ দেবের ভাবধারায় সাধনা করে চলেন।

তবে জানা যায় বাল্যকালে তিনি জঙ্গলের মধ্যে বসে একা তপস্যা করতেন। এছাড়াও বলেন দৈব স্বপ্নাদৃষ্ট হয়ে শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের কাছ থেকে ইষ্ট মন্ত্রে দীক্ষিত হয়েছিলেন, সেই মন্ত্র সাধনা করে পরবর্তীকালে দিব্য অনুভূতি এবং জ্ঞান লাভ করেন, তবে তিনি বলেন মায়ের কাছ থেকে কেউ খালি হাতে ফিরে যায় না, আজ সকল ভক্তদের উপস্থিতিতে মায়ের আরাধনা যঞ্জ করে আমি কৃতার্থ, সকল ভক্তরা মনে প্রানে আহুতি দিয়েছিলেন, এবং ভক্তদের নামে একে একে পুজো করেন নাম গোত্র সহকারে। রোগ, অশান্তি, ঝামেলা থেকে মুক্তি পান বলে জানান মায়ের কাছে মানত করে। এই আশ্রমে বিনামূল্যে অনাথ শিশু ও বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের প্রতিদিনের খাওয়া-দাওয়া ,দেখাশোনা এবং বাচ্চাদের পড়াশোনা দায়িত্ব তিনি কাঁদে তুলে নেন।। এমনকি তিনি যা বলেন অক্ষরে অক্ষরে মিলে যাই বলে ভক্তবৃন্দরা বলেন। জানা যায় বাদুতেই শুধু একটা আশ্রম নয়, মানুষের সেবার জন্য পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে এই শিবানন্দ আশ্রম গড়ে উঠেছে।।

তিনি মানুষের সেবার জন্য উচ্চ বেতনের চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন, তাহার মনের ইচ্ছাই ছিল, মানুষের ভক্তদের সেবা করা, আজ সেটা বাস্তবায়িত হয়েছে। প্রতি কৌশিকী অমাবস্যায় হাজার হাজার ভক্ত উপস্থিত হন মায়ের মন্দিরে ,

তবে এই বাবার মন্দিরে বেশ কিছু বিধি-নিষেধ আরোপ করা রয়েছে, কোন সাংসারিক আলোচনা করা যাবে না, কোন লেনদেন করতে পারবেনা, কেউ যদি ভক্তরা মায়ের প্রনামী দেন তার রশিদ সংগ্রহ করতে হবে, মহারাজের পা ছুঁয়ে বা আসন ছুঁয়ে প্রণাম করা যাবে না।

 

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park