1. admin@banglarchetona.com : admin :
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টেকসই মান উন্নয়নে বিশ্ব বিনির্মাণে গণসচেতনতা ও ভেজালমুক্ত পণ্য উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানের অগ্রগতির ভূমিকা অপরিহার্য । ৫৬ তম বিশ্বমান দিবস উপলক্ষে ‍আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রিয়াজ উদ্দিন। দিঘলিয়ায় ফ্যাসীস্ট সরকারের আমলাদের খবরদারী বিতর্কিত জায়গায় মন্দির নির্মাণ তেরখাদায় উপজেলা আর্ন্তজাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২৫ উদযাপন খুলনার কয়রায় মারপিট, লুটপাট ও ঘের দখল থানায় অভিযোগ খুলনা ডিসি ফুড তানভীর হোসেনের মানবিক উদ্যোগ গ্রহনে সর্ব মহলে প্রশংসিত দিঘলিয়ায় শিশু জিসান হত্যার মুল আসামির ফয়সালের বাড়িতে বহিরাগতদের অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ৫৬ তম বিশ্ব মান দিবস ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন : ফুলবাড়ীতে জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। র‌্যাব-৬ সাতক্ষীরা থেকে সাত মামলার আসামিকে গ্রেফতার করেছে

ওএমএস চাল-আটা পেয়ে খুলনার হতদরিদ্র পরিবারের সদস্যদের মুখে আনন্দের ছাপ

বাংলার চেতনা ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ১১৮ বার পঠিত

মহিদুল ইসলাম (শাহীন) খুলনা থেকে,বাংলার চেতনা নিউজ।

প্রতিদিনের ন্যায় ১০ সেপ্টেম্বর বুধবার খুলনা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ তানভীর হোসেনের দিকনির্দেশনা এবং তদারকির কারণে খুলনা মহানগরীর ৩১টা ওয়ার্ডে চাল-আটা নেয্য মুল্যে বিক্রি চলছে। তারমধ্যে ২৭ টি ওয়ার্ডে ডিলারের মাধ্যমে এবং ৪ টা ওয়ার্ডে নিজস্ব ব্যবস্হাপনায় চাল-আটা বিক্রি কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রতিদিন প্রতি ওয়ার্ডে ১ টন চাল এবং ১ টন আটা বরাদ্দ রয়েছে। সেক্ষেত্রে প্রতি ওয়ার্ডে ২ শ জন পুরুষ মহিলা ৫ কেজি আটা এবং ৫ কেজি চাল ক্রয় করতে পারবে।

তবে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ঘুরে দেখা যায় ৪/৫ বা ৩/৪ কেজি করে চাল আটা দেওয়া হচ্ছে জন প্রতি। এসময় সুফল ভোগীদের সঙ্গে আলাপ কালে তারা জানান,প্রতি ওয়ার্ডের ডিলার পয়েন্টে লোকজন এসে হাজির হচ্ছে ২৫০/৩৫০ জন। সেক্ষেত্রে সবাইকে মাল দেওয়ার জন্য তারা কম বেশী করে ম্যানেজ করার জন্য এই পন্থা অবলম্বন করছেন।সুফল ভোগী মনোয়ারা বেগম (৬৪),আঃ রহমান (৬৭), ছোট বিবি (৬০) ও অমল বিশ্বাস (৫৮) বলেন,আমরা কম দামে চাল আটা পেয়ে অনেক খুশি। আমাদের ডিলার বা তার লোকজন যে সকল পুরুষ মহিলা বৃদ্ধ তাদের ব্যাগটা নিয়ে চাল আটা দিয়ে তাদের বাসায় যাওয়ার ব্যবস্হা করেন। আমরা প্রতিদিন ভোর বেলায় চলে আসি।

১৪ নং ওয়ার্ডের ডিলার প্রতিষ্ঠানের নাম মেসার্স সুলতান এন্ড সায়মন এন্টার প্রাইজ। ডিলার পয়েন্ট খালিশপুর বৈকালি,কলেজ বাউন্ডারি রোডে। সেখানে সকাল ৯ টার সময় গিয়ে দেখা যায় পুরুষ মহিলা মিলে ৩/৪ শ লোক উপস্থিত। তাদের সঙ্গে আলাপ কালে তারা জানান,আমরা কাক ডাকা সকাল থেকে উপস্থিত হয়েছি। সিরিয়াল মোতাবেক সবাই আইডি কার্ডের ফটোকপি জমা দিয়েছি। তাই সিরিয়াল অনুযায়ী আমরা টিপসই দিয়ে চাল-আটা ক্রয় করবো। তবে চাল-আটা পেয়ে তাদের চোখে মুখে আনন্দের ছাপ লক্ষ্য করা গেছে। তারা বলেন, সেলিম ভাই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের পাশে থাকেন এবং কার কি সমস্যা সেগুলো শুনেন। তাছাড়া তিনি অসুস্থ বা প্রতিবন্ধী লোকের ব্যাগটা নিয়ে নিজেই মাল এনে তাদের আগে যাওয়ার ব্যবস্হা করেন।

ডিলার পয়েন্টের মালিক শেখ সেলিম আহমেদ বলেন, সকাল থেকে লোকজন আশা শুরু করে। আমার লোকেরা ওদের কাছ থেকে,আইডি কার্ডের ফটোকপি নিয়ে সিরিয়াল দিয়ে রাখে। তারপর সিরিয়াল অনুযায়ী তারা চাল আটা ক্রয় করে নিয়ে চলে যায়। তিনি আরও বলেন, আমি মাল বিতরণ শেষ না হওয়া পর্যন্ত পয়েন্টে থাকি। অচল এবং প্রতিবদ্ধীদের সব সময় আমি নিজেই তাদের সহযোগিতা করে আগে বিদায় দেওয়ার ব্যবস্হা করি।

ডিলার পয়েন্টে তদারকি দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা খাদ্য পরিদর্শক মোঃ ওয়াহেজুর রহমান খান বলেন,খাদ্য দপ্তরের নির্দেশ অনুযায়ী সকাল থেকে চাল আটা দেওয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমি পয়েন্টেই থাকি।।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ বাংলার চেতনা
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park