প্রিন্ট এর তারিখঃ অগাস্ট ১৫, ২০২৫, ১০:৩১ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ জুলাই ১৪, ২০২৫, ১১:২১ পূর্বাহ্ণ
সাতক্ষীরা কলারোয়ায় বিধবা এক নারীর বসতভিটা ভাংচুর হত্যার হুমকি ও জোরপূর্বক জায়গা দখলের অভিযোগ।

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ বাংলার চেতনা নিউজ।
সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া থানার দেয়াড়া জানখা গ্রামের বিধবা এক নারীর বসতভিটা ভাংচুর, তাকে ও তার ছেলে শাহ জামান রাজকে হত্যার হুমকি এবং বাড়ি ঘর দখলের গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানাযায় গত জুন মাসের ২৭ তারিখ বেলা ১১ টার দিকে রেহেনা বেগমের স্বামী মৃত শাহ আলম গাজীর চাচাতো ভাই ও তার বখাটে ছেলেরা এই হামলা ও ভাংচুর চালায়।এতে রেহেনা বেগম ও তার ছেলে রাজ অস্রড হন। এ ঘটনার পর থেকে রেহেনা বেগম তার সন্তানদেরকে নিয়ে নিরাপত্তা হিনতায় ভূগছেন।এদিকে নিজের জীবনের নিরাপত্তা, প্রিয় সন্তান ও তার স্বামীর রেখে যাওয়া বসতভিটা রক্ষার্থে রেহেনা বেগম কলারোয়া থানায় উপস্থিত হয়ে গত ২৭ জুন ২০২৫ তারিখে একটি জিডি করেন, যার নম্বর ১২৩০।

বসতবাড়িতে ঢুকে টয়লেট ভাংচুর সহ গাছ পালা কেটে নিয়ে যাওয়া এবং নিরাপত্তা চেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি করেলেও অজ্ঞাত কারণে পুলিশ এখনো সরেজমিনে গিয়ে একবারের জন্য হলেও চোখের দেখার সময় পাননি।এদিকে থানায় জিডি করার পর থেকে রেহেনা বেগমের বসত বাড়ির ভিতর অভিযুক্তরা যত্রতত্র প্রবেশ করে তাদের গাছপালা কাটা সহ ঘরের ভিতর গরু ছাগল বাধার ঘটনাও ঘটিয়েছে।অভিযোগ রয়েছে জোর পূর্বক এসব করছেন তার স্বামীর আপন চাচাতো ভাই ও ভাইপোরা।এ সকল অত্যাচার ও নির্যাতন করছে শুধু মাত্র বসতভিটা ও জায়গাজমি ফেলে রেখে তারা যাতে অন্যত্র চলে যায়, এমন অভিযোগ রেহেনা বেগমের।তিনি জিডিতে যাদের নাম উল্লেখ করেছেন তারা হলেন তার স্বামীর চাচাতো ভাই মো: মোশারফ হোসেন, আব্দুস সত্তার গাজী, ইয়াসিন আলী গাজী,উভয় পিতা মৃত ইউসুফ আলী গাজী। ভাইপো সুমন ও আরাফাত, পিতা খলিলুর রহমান, আশরাফুল ইসলাম পিতা মোশারফ হেসেন,সাকিব পিতা আব্দুস সত্তার, জাফর,পিতা রওশন আলী গাজী প্রমুখ।এ বিষয়ে কলারোয়া থানায় যোগাযোগ করা হলে তদন্ত কর্মকর্তা সজিব বালা জানান আমি কোর্টের অনুমতির জন্য প্রেয়ার দিয়েছি অনুমতি এলে যাব।এই ধরনের ঘটনা তদন্ত করতে গেলে কোর্টের অনুমতি লাগে। তবে দু-একদিনের মধ্যে তিনি সরেজমিনে যাবেন বলে জানান এই প্রতিবেদককে।
সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ নজরুল ইসলাম, বার্তা সম্পাদক এন আই নবী। খুলনা অফিসঃ ৬/১ পাবলা কেশবলাল রোড, দৌলতপুর, খুলনা। মোবাইলঃ ০১৭১৩৭০৮১৯
Copyright © 2025 বাংলার চেতনা. All rights reserved.